ক্যাম্পাসে দিনভর বিক্ষোভ

গবেষণার কাজে নতুন প্রার্থীদের নাম নথিভুক্তকরণের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া, যাঁরা গবেষণা পত্র তৈরি করেছেন তা পরীক্ষা করে অনুমোদন-সহ সমস্ত কাজ থমকে পড়ার অভিযোগে আন্দোলনে নামলেন গবেষকেরা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শিলিগুড়ি শেষ আপডেট: ০১ মার্চ ২০১৭ ০২:০১
Share:

দাবি: এ ভাবেই উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান করে বসে থাকেন গবেষকরা। নিজস্ব চিত্র

গবেষণার কাজে নতুন প্রার্থীদের নাম নথিভুক্তকরণের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া, যাঁরা গবেষণা পত্র তৈরি করেছেন তা পরীক্ষা করে অনুমোদন-সহ সমস্ত কাজ থমকে পড়ার অভিযোগে আন্দোলনে নামলেন গবেষকেরা।

Advertisement

মঙ্গলবার সকাল থেকেই উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে রিসার্চ স্কলার সংগঠনের সদস্য গবেষণার কাজে যুক্ত পড়ুয়ারা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। উপাচার্য-সহ আধিকারিক, শিক্ষক-অধ্যাপকরা প্রশাসনিক ভবনে ঢুকতে দেননি। বেলা ১০টা থেকে তাঁরা প্রশাসনিক ভবনের সামনেই দাঁড়িয়ে থাকেন। গবেষক সংগঠনের তরফে মোস্তাফ হোসেন, বাদল রায়রা জানান, গবেষণার কাজকর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নতুনদের নাম নথিভুক্তকরণ বন্ধ রয়েছে। লিখিত আশ্বাস পেয়ে রাত সাড়ে আটটায় অবরোধ ওঠে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি এবং এমফিল এর নিয়মের খসড়া তৈরির জন্য যে কমিটি তৈরি করা হয়েছিল তার আহ্বায়ক সুশান্ত দাস জানান, এতদিন অর্ডিন্যান্স করে নতুনদের নাম নথিভুক্ত করার জন্য নোটিস দেওয়া হয়। এ বারই প্রথম ‘রেগুলেশন’ করে তা করার প্রক্রিয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই তা তৈরি করে ফ্যাকাল্টি কাউন্সিলের বৈঠকে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে। ১০ মার্চ ওই বৈঠকে অনুমোদন করা হলে কর্মসমিতির সভায় পেশ করা হবে। আচার্যের কাজে পাঠানো হবে। সে কারণেই দেরি হচ্ছে। পুরনো গবেষণা পত্রগুলি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বোর্ড অব রিসার্চ স্টাডিজ’-এ পাঠানো হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমনাথ ঘোষ বলেন, ‘‘ছাত্রদের বোঝানো হয়েছে।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement