Saline Controversy

স্যালাইন-কাণ্ড: মেদিনীপুর মেডিক্যালে জাতীয় মহিলা কমিশন, কী কারণে প্রসূতি মৃত্যু? খোঁজ নিচ্ছে তারা

সদস্যা অর্চনা মজুমদারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল শনিবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ হাসপাতালে পৌঁছয়। অর্চনা বিজেপির নেত্রী। পেশায় চিকিৎসকও।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫ ১২:২৬
Share:

অর্চনা মজুমদারের নেতৃত্বের জাতীয় মহিলা কমিশন মেদিনীপুর মেডিক্যাল হাসপাতালে। —নিজস্ব চিত্র।

প্রসূতি মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে এ বার মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে গেল জাতীয় মহিলা কমিশন। সদস্যা অর্চনা মজুমদারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল শনিবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ হাসপাতালে পৌঁছয়। অর্চনা বিজেপির নেত্রী। পেশায় চিকিৎসকও।

Advertisement

মেদিনীপুর মেডিক্যালে নিম্নমানের স্যালাইন দেওয়া হয়েছিল বলেই এক প্রসূতির মৃত্যু এবং চার প্রসূতি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তা নিয়ে শোরগোল পড়েছে গোটা রাজ্যে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে সিআইডি। জুনিয়র-সিনিয়র নির্বিশেষে ১২ জন চিকিৎসককে সাসপেন্ডও করেছে রাজ্য সরকার। তারই মধ্যে ঘটনার তদন্তে হাসপাতালে হাজির জাতীয় মহিলা কমিশন।

কমিশন সূত্রে খবর, হাসপাতালের অধ্যক্ষ মৌসুমী নন্দী, জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌম্যশঙ্কর ষড়ঙ্গী, সদ্য সাসপেন্ড হওয়া হাসপাতালের সুপার জয়ন্তকুমার রাউত এবং ওই দিন যে সব চিকিৎসক (জুনিয়র-সিনিয়র নির্বিশেষে) হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলবে তারা। দুপুরে মৃত এবং অসুস্থ প্রসূতিদের পরিবারের সঙ্গেও তারা বলতে পারেন।

Advertisement

অর্চনা মজুমদার বলেন, ‘‘৯ জানুয়ারি এক প্রস্তুতির মৃত্যু ঘটনা ঘটেছিল। তারই তদন্তে এসেছি। স্যালাইন থেকে শুরু করে বিভিন্ন ওষুধ এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে কি না, সেই সব বিষয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হবে। নিজে যে হেতু ডাক্তার, তাই এই বিষয়গুলিও খতিয়ে দেখব।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement