৪২তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালনে গোটা রাজ্যেই বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে গেরুয়া শিবির। ঠিক হয়েছে কলকাতায় রাজ্য দফতর-সহ রাজ্যের সব শহরে সকাল ৯টায় দলীয় পতাকা উত্তোলন হবে। থাকবেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। দলের সব নেতা ও বিধায়ককে নিজের নিজের এলাকার দফতরে কর্মী, সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
বিজেপি-র প্রতিষ্ঠা দিবসে কর্মী সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ফাইল চিত্র।
৬ এপ্রিল বিজেপি-র প্রতিষ্ঠা দিবস। জনতা পার্টি ভেঙে ১৯৮০ সালের এই দিনেই যাত্রা শুরু করেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি। সেই উপলক্ষে বুধবার দলীয় কর্মী, সমর্থকদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দেশের অন্য রাজ্যের মতো বাংলাতেও সেই ভাষণ শোনার জন্য কর্মসূচি নিয়েছে গেরুয়া শিবির। ঠিক হয়েছে রাজ্যের যেখানে যেখানে দলের দফতর রয়েছে সেখানেই ভার্চুয়াল মাধ্যমে মোদীর বক্তব্য শোনার ব্যবস্থা করা হবে।
৪২তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালনে গোটা রাজ্যেই বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে গেরুয়া শিবির। ঠিক হয়েছে কলকাতায় রাজ্য দফতর-সহ রাজ্যের সব শহরে সকাল ৯টায় দলীয় পতাকা উত্তোলন হবে। থাকবেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। দলের সব নেতা ও বিধায়ককে নিজের নিজের এলাকার দফতরে কর্মী, সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। কয়েকটি জায়গায় দলের পক্ষে মিছিলের আয়োজন হবে বলেও বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে। বাজেট অধিবেশন চলায় দলের অনেক সাংসদই এখন দিল্লিতে রয়েছেন। যাঁরা রাজ্যে রয়েছেন তাঁদেরও কোনও না কোনও কর্মসূচিতে অংশ নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সদ্য পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনে ভাল ফলের পরে প্রতিষ্ঠা দিবসের বক্তব্যে মোদী সেই সাফল্যের উল্লেখ করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে কেন্দ্রীয় বিজেপি-র পক্ষে প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে সর্বত্র সেবামূলক কর্মসূচি নিতে নির্দেশ দিয়েছে। রাজ্যেও এমন কর্মসূচি নেওয়া হবে জানিয়ে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত বলেন, ‘‘আমাদের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা আগেই যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে ৬ থেকে ১৪ এপ্রিল প্রতিষ্ঠা দিবসের কর্মসূচি চলবে। রাজ্যের সর্বত্রই কিছু না কিছু অনুষ্ঠান হবে। কোথাও রক্তদান শিবির আবার কোথাও স্বচ্ছতা অভিযান চালানো হবে।’’