Sagardighi Assembly Bypoll

পায়ে হেঁটে গ্রামে ঘুরলেন দেবাশিস

গত সাত দিন ধরে প্রায় জনা তিরিশ বিধায়ক, সাংসদ, মন্ত্রী তৃণমূলের প্রচারে থাকলেও অনেকেই ইতিমধ্যেই সাগরদিঘি ছেড়েছেন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

 সাগরদিঘি শেষ আপডেট: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ০৮:২৯
Share:

তৃণমূলের প্রার্থী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবি: অর্কপ্রভ চট্টোপাধ্যায়।

শেষ লগ্নের প্রচারের ফাঁকে তৃণমূল প্রার্থী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় উপনির্বাচনে তাঁর জয় পরাজয় নিয়ে কোনও ভবিষ্যতবাণী করতে এখনই রাজি নন। তবে উত্তেজনা একটু রয়েছে। তাঁর কথায়, ‘‘রাজনীতি করতে গেলে একটু টেনশন তো থাকেই।”

Advertisement

গত সাত দিন ধরে প্রায় জনা তিরিশ বিধায়ক, সাংসদ, মন্ত্রী তৃণমূলের প্রচারে থাকলেও অনেকেই ইতিমধ্যেই সাগরদিঘি ছেড়েছেন। কারণ নির্বাচন কমিশনের নিয়ম মতো শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে বহিরাগতরা কেউ আর সাগরদিঘিতে প্রবেশ করতে বা থাকতে পারবেন না।

শেষ দিনে নিজের এলাকা বাড়ালা পঞ্চায়েতে প্রচার সারেন দেবাশিস ঘুরে ঘুরে পায়ে হেঁটে। অন্য দিকে বিধায়ক কানাই মণ্ডল প্রচারে ছিলেন খেরুর ও ভূমিহরে। দেবাশিস বলেন, “বাড়ালা আমার নিজের এলাকা। প্রতিটি গ্রামই আমার। আমি নিজের হাতে সংগঠন গড়েছি এখানে। জেলা সভাপতি খলিলুর রহমান ও চেয়ারম্যান কানাই চন্দ্র মণ্ডল সাগরদিঘিতে প্রচারের মাথায় রয়েছেন। সমস্ত প্রচারের ঘুঁটি সাজিয়েছেন তাঁরাই।” দেবাশিসের কথায়, “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমাণ দিয়ে গিয়েছেন রাম, বাম ও কংগ্রেসের মধ্যে অশুভ জোট রয়েছে। আমরাও সে ছবি দেখিয়েছি মানুষকে। সাগরদিঘির সঙ্গে মুর্শিদাবাদের একটা তফাত রয়েছে। ধর্ম ভিত্তিতে মানুষ এখানে ভোট দেয় না। প্রার্থী তো আমি নই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার উন্নয়ন দেখেই এ বারেও ভোট হচ্ছে সাগরদিঘিতে।” এ দিনও শেষ প্রচারে আদিবাসী এলাকায় চষে বেড়ান মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা।

Advertisement

দেবাশিসের হয়ে সাগরদিঘিতে প্রচার করতে এসেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সাগরদিঘি আসনটি পরপর তিন বার তৃণমূলই দখল করেছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement