কালীনারায়ণপুর পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস। নিজস্ব চিত্র
এক দিকে নিজেদের দলীয় কোন্দল, অন্য দিকে বিজেপির দ্রুত উত্থান। চূর্ণী লাগোয়া কালীনারায়ণপুর পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতে এ বার জমি ধরে রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ তৃণমূলের কাছে।
রানাঘাটে ১ ব্লকের এই পঞ্চায়েত এলাকায় একটা সময়ে দাপট নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল তৃণমূল। রানাঘাট ১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তাপস ঘোষের শিবিরের দাপট ছিল এই এলাকায়। সেখানে তাঁর বিরোধী শিবিরের উত্থান হয়েছে। এই গোষ্ঠী কোন্দল চিন্তায় রেখেছে তৃণমূলকে।
এর আগে দাপট নিয়ে জিতলেও তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল তৈরি হওয়ার মধ্যেই ক্রমশ এই এলাকায় মাথা তুলেছে বিজেপি। গত লোকসভা এবং বিধানসভা ভোটের নিরিখে এই পঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় হাজার পাঁচেক ভোটে পিছিয়ে ছিল তৃণমূল। উঠেছে অন্তর্ঘাতের অভিযোগও। লোকসভা ভোটের সময় থেকেই দল বদলের ধাক্কা এসেছে তৃণমূলের উপরে। প্রাক্তন প্রধান, উপপ্রধানের মতো নেতারা দল ছেড়ে যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে।
স্থানীয় বিধায়ক পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায়ও এক সময়ে ছিলেন এই এলাকার তৃণমূল বিধায়ক। বিধানসভা ভোটের আগে দল বদলে বিজেপির টিকিটে জিতে তিনিই ফের বিধায়ক। এই ভাঙনও বড় চিন্তায় ফেলেছিল তৃণমূলকে। এই এলাকায়় একটি বড় ভোটব্যাঙ্ক আছে সিপিএমেরও। কিন্তু সেখানেও ধাক্কা এসেছে। তাদের বিজেপিমুখী হওয়া থেকে সরিয়ে নিজেদের দিকে টেনে আনাটাও চ্যালেঞ্জ সিপিএমের কাছে। ত?? ?? ???? ?????? ???? ????? বে তা মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে।