একেই বলে ভোট

গঙ্গাদাসপাড়ায় ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী নিজে দাঁড়িয়ে থেকে বিরোধীদের পিটিয়ে বুথ থেকে বের করিয়ে দেন। পিস্তল উঁচিয়ে ফেরানো হয় ভোটারদের।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১৫ মে ২০১৭ ০২:১৩
Share:

বচসা: গঙ্গাদাসপাড়ায়।

সকাল সাড়ে ৬টা:

Advertisement

গঙ্গাদাসপাড়ায় ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী নিজে দাঁড়িয়ে থেকে বিরোধীদের পিটিয়ে বুথ থেকে বের করিয়ে দেন। পিস্তল উঁচিয়ে ফেরানো হয় ভোটারদের।


সকাল সাড়ে ৭টা:

Advertisement

১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কারিগরপাড়ায় ইভিএম খারাপ। আধ ঘণ্টা ভোটগ্রহণ বন্ধ।


সকাল ৮টা:

১৬ নম্বর ওয়ার্ডে মামুদপুর প্রাথমিক স্কুলের কাছে ব্যাপক বোমাবাজি করল তৃণমূল।


সকাল ৮টা:

৮ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপির এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেওয়া হল। প্রতিবাদে কুঠির মোড়ে পথ অবরোধ।


সকাল সাড়ে ৮টা:

১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জোটের এজেন্ট মাসিদুল ইসলামকে বুথ থেকে বের করে দেওয়া হয়। বুথের বাইরে গুলি করা হয় জোটকর্মী মুনসের আলি মণ্ডলকে।


সকাল ৯টা:

৬ নম্বর ওয়ার্ডে রঘুনাথপুর প্রাথমিক স্কুলে বুথের মধ্যে গোলমালে জখম সিপিএমের পোলিং এজেন্ট।


সকাল সাড়ে ৯টা:

১২ নম্বর ওয়ার্ডে ডোমকল বাজারে বুথের মধ্যে গণ্ডগোল জোট ও তৃণমূল কর্মীদের। পুলিশের সামনেই ছাপ্পা ভোট দেওয়ার অভিযোগ।


সকাল ৯টা ৪০:

১২ নম্বর ওয়ার্ডে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ পেয়ে হাজির কংগ্রেসের শাওনী সিংহরায়। তাঁর সমর্থকেরা ইভিএম নিয়ে পালায়।


বেলা পৌনে ১০টা:

১৫ নম্বর ওয়ার্ডে সিপিএম কর্মী সাদ্দাম মণ্ডলকে মারধর তৃণমূলের।


বেলা পৌনে ১০টা:

২ নম্বর ওয়ার্ডের হরি়ডোবায় এবিপি আনন্দের সাংবাদিক ও চিত্রসাংবাদিককে আটকে মারধর।


বেলা ১০টা:

ডোমকলের ১৫ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে যুগিন্দা দক্ষিণনগরে প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে দাপাল তৃণমূল-ঘনিষ্ঠ দুষ্কৃতীরা। আতঙ্কে ফিরে গেলেন অনেক ভোটার।


দুপুর সাড়ে ১২টা:

কংগ্রেসের প্রার্থী প্রত্যাহার।


দুপুর ১টা:

২০ নম্বর ওয়ার্ডের আমিনাবাদে বোমাবাজি, ইভিএম ভাঙচুর ও লুঠ।


দুপুর আড়াইটে:

প্রার্থী প্রত্যাহার করল বিজেপিও।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement