বচসা: গঙ্গাদাসপাড়ায়।
সকাল সাড়ে ৬টা:
গঙ্গাদাসপাড়ায় ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী নিজে দাঁড়িয়ে থেকে বিরোধীদের পিটিয়ে বুথ থেকে বের করিয়ে দেন। পিস্তল উঁচিয়ে ফেরানো হয় ভোটারদের।
সকাল সাড়ে ৭টা:
১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কারিগরপাড়ায় ইভিএম খারাপ। আধ ঘণ্টা ভোটগ্রহণ বন্ধ।
সকাল ৮টা:
১৬ নম্বর ওয়ার্ডে মামুদপুর প্রাথমিক স্কুলের কাছে ব্যাপক বোমাবাজি করল তৃণমূল।
সকাল ৮টা:
৮ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপির এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেওয়া হল। প্রতিবাদে কুঠির মোড়ে পথ অবরোধ।
সকাল সাড়ে ৮টা:
১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জোটের এজেন্ট মাসিদুল ইসলামকে বুথ থেকে বের করে দেওয়া হয়। বুথের বাইরে গুলি করা হয় জোটকর্মী মুনসের আলি মণ্ডলকে।
সকাল ৯টা:
৬ নম্বর ওয়ার্ডে রঘুনাথপুর প্রাথমিক স্কুলে বুথের মধ্যে গোলমালে জখম সিপিএমের পোলিং এজেন্ট।
সকাল সাড়ে ৯টা:
১২ নম্বর ওয়ার্ডে ডোমকল বাজারে বুথের মধ্যে গণ্ডগোল জোট ও তৃণমূল কর্মীদের। পুলিশের সামনেই ছাপ্পা ভোট দেওয়ার অভিযোগ।
সকাল ৯টা ৪০:
১২ নম্বর ওয়ার্ডে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ পেয়ে হাজির কংগ্রেসের শাওনী সিংহরায়। তাঁর সমর্থকেরা ইভিএম নিয়ে পালায়।
বেলা পৌনে ১০টা:
১৫ নম্বর ওয়ার্ডে সিপিএম কর্মী সাদ্দাম মণ্ডলকে মারধর তৃণমূলের।
বেলা পৌনে ১০টা:
২ নম্বর ওয়ার্ডের হরি়ডোবায় এবিপি আনন্দের সাংবাদিক ও চিত্রসাংবাদিককে আটকে মারধর।
বেলা ১০টা:
ডোমকলের ১৫ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে যুগিন্দা দক্ষিণনগরে প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে দাপাল তৃণমূল-ঘনিষ্ঠ দুষ্কৃতীরা। আতঙ্কে ফিরে গেলেন অনেক ভোটার।
দুপুর সাড়ে ১২টা:
কংগ্রেসের প্রার্থী প্রত্যাহার।
দুপুর ১টা:
২০ নম্বর ওয়ার্ডের আমিনাবাদে বোমাবাজি, ইভিএম ভাঙচুর ও লুঠ।
দুপুর আড়াইটে:
প্রার্থী প্রত্যাহার করল বিজেপিও।