মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

করোনায় প্রাপ্তি উদ্বোধনে মমতা 

সাতটি পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৬ অক্টোবর ২০২০ ০১:২৬
Share:

প্রতীকী ছবি

পুজোর আনন্দে ভাগ বসিয়েছে করোনা। তবে দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর হাতে পুজো উদ্বোধনের সুযোগ। হোক না দূর থেকে। হোক না ভার্চুয়াল।

Advertisement

বৃহস্পতিবার পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুর শহরের ৬টি, মেদিনীপুর শহরের দু’টি, ঘাটালের একটি এবং ঝাড়গ্রাম জেলার অরণ্যশহরের সাতটি পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অধিকাংশ মণ্ডপে এখনও বহু কাজ বাকি। তবে মুখ্যমন্ত্রী ভার্চুয়াল উদ্বোধন করায় কিছুটা ফিরল পুজোর আনন্দ। অসমাপ্ত আয়োজনেই উদ্বোধনে বেজেছে মাইক। শোনা গিয়েছে ঢাকের বোল। খড়্গপুরে বিভিন্ন পুজো প্রাঙ্গণে ছিলেন জেলার প্রশাসনিক কর্তা থেকে মন্ত্রী-সাংসদেরা। রেলশহরের তালবাগিচা নেতাজি ব্যায়ামাগারের পুজো কমিটির সম্পাদক বিমান রায় বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরে পুজো উদ্বোধনটাই তো গর্বের।’’

এ দিন বিকেলে নবান্ন থেকে মেদিনীপুরে রবীন্দ্রনগর ও ছোটবাজার সর্বজনীন দুর্গোৎসবের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। রবীন্দ্রনগরের মণ্ডপে ছিলেন জেলাশাসক রশ্মি কমল, পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার। ঘাটালের ন্যাশনাল বয়েজ ক্লাব পরিচালনায় যুব ক্রীড়া সংস্থার পুজোর উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে এক অনুষ্ঠান হয়। ছিলেন ঘাটালের মহকুমাশাসক অসীম পাল, মহকুমা পুলিশ অফিসার অগ্নিশ্বর চৌধুরী।

Advertisement

ঝাড়গ্রামে উদ্বোধন হয়েছে পুরাতন ঝাড়গ্রাম সর্বজনীন, অফিসার্স ক্লাব, ঘোড়াধরা সর্বজনীন, ঝাড়গ্রাম পুর্বাশা, মহিলা পরিচালিত তিলোত্তমা, বাছুরডোবা ইয়ং ইলেভেন এবং জামদা উত্তরায়ণ। পুরাতন ঝাড়গ্রাম সর্বজনীনের মণ্ডপে ছিলেন জেলাশাসক আয়েষা রানি, জেলা পুলিশ সুপার অমিতকুমার ভরত রাঠৌর ও জেলা তথ্য আধিকারিক সঞ্জয় চক্রবর্তী।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement