কলেজের শিক্ষার্থীরা
বর্তমান সময়ে সব সমস্যাগুলির মধ্যে আজ সব থেকে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে বেকারদের সমস্যা। গতানুগতিক শিক্ষা যেমন বি.এ., বি.কম., বি.এস.সি পাশ করা ছেলেমেয়েদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে চাকরি না পাওয়ার হতাশা। আজ যে কোনও চাকরির জন্য সব থেকে দরকার হাতে কলমে প্রশিক্ষণ। তাই তো সদ্য উচ্চমাধ্যমিক পাশ করা কিংবা স্নাতক ছেলেমেয়েরা চাকরিমুখী পড়াশোনা করতে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে।
চাকরিমুখী শিক্ষার মধ্যে সব থেকে বেশি চাহিদা হল বিভিন্ন ধরনের ম্যানেজমেন্ট কোর্স। যেমন হোটেল, হসপিটাল, হসপিটালটি ম্যানেজমেন্ট, কিউলিনারি সায়েন্স, টুরিজ্যম ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি। উচ্চমাধ্যমিকের পর ৩ বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রি এবং স্নাতকের পরে ২ বছরের মাস্টার ডিগ্রি করে প্রচুর চাকরির সুযোগ রয়েছে। সেই সঙ্গে উচ্চশিক্ষার সম্ভবনাও অনেক বেশি। এই মুহুর্তে আমাদের রাজ্যে সব থেকে ভাল ম্যানেজমেন্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব হোটেল ম্যানেজমেন্ট। সল্টলেকের সেক্টর ফাইভে সুন্দর একটি কলেজ ক্যাম্পাস রয়েছে। দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে নানান ম্যানেজমেন্টের কোর্স পড়ানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে কলেজটির।
এই বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ মিঃ দেবজ্যোতি যোশেফ গোমস জানালেন, যে কোনও স্ট্রিম থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে ব্যাচলার ডিগ্রি এবং স্নাতকের পরে মাস্টার ডিগ্রি পড়া যায়। প্রতিটি কোর্স পাশ করার পরে শিক্ষার্থীদের হাতে থাকে ইউজিসি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের শংসাপত্র। হসপিটালিটি এবং হেলথ কেয়ার বিভাগে দক্ষ ম্যানেজমেন্ট কর্মীর যোগান দেওয়ার জন্য ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব হোটেল ম্যানেজমেন্টের কোর্সগুলি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যাতে সাধারণ মানের ছেলেমেয়েরাও পাশ করে নিজের পায়ে দাড়াঁতে পারে।
এই কোর্সগুলির মধ্যে ৬ মাস থেকে ১ বছর ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক। ৬ মাসের প্রশিক্ষণ হল দেশের জন্য আর বিদেশে প্রশিক্ষণ ১ বছর। প্রত্যেক বছর কলেজ থেকে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, মরিশাস, থাইল্যান্ড, দুবাই, ইত্যাদি জায়গায় প্রশিক্ষণ পাঠানো হয় শিক্ষার্থীদের। কোর্সগুলি পাশ করার পরে দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন পাঁচতারা হোটেল, রিসর্ট, মাল্টিস্পেশালিটি হসপিটাল, এয়ার লাইন্স, বিমান বন্দর, ক্রুজ লাইন্স, এবং ব্যাঙ্ক শিক্ষার্থীদের চাকরি প্রদান করে থাকে। এ ছাড়াও সফল কেরিয়ার গড়ার সব রকম সুযোগ সুবিধা রয়েছে কলেজটিতে।
বিশদে জানতে ফোন করুন এই নম্বরে — ৯০০৭৮৮০২৬৮ / ৯০৫১৪৭৫৮৩৮
অথবা ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
ডিসক্লেইমার: এই প্রতিবেদনটি ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব হোটেল ম্যানেজমেন্ট’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্য়োগে প্রকাশিত।