প্রতীকী ছবি।
নতুন ভোটারদের কাছে টানতে এ বার যুব কংগ্রেসকে ময়দানে নামালেন রাহুল গাঁধী। যুব সংগঠনের হাতিয়ারও সেই ‘মিস্ড কল’!
‘মিস্ড কল’ মারফত দলের সদস্যপদ দেওয়া চালু করেছিল বিজেপি। কংগ্রেস সভাপতি হয়ে রাহুলও তাঁদের ‘শক্তি’ প্রকল্পে সেই ভাবনা কাজে লাগিয়েছেন। ‘শক্তি’ প্রকল্পে ‘মিস্ড কল’ দিয়ে দলের বুথ স্তরের কর্মীরা কংগ্রেসের তথ্যভাণ্ডারে নাম নথিভুক্ত করতে পারেন। এ বার ভোটের স্বেচ্ছাসেবক নেওয়ার জন্য একই কায়দা নিয়েছে যুব কংগ্রেস। একটি নির্দিষ্ট ফোন নম্বর দিয়ে তরুণ প্রজন্মের কাছে তারা আবেদন জানাচ্ছে, স্বেচ্ছাসেবক হতে চেয়ে ‘মিস্ড কল’ দেওয়ার।
সংগঠনের সর্বভারতীয় স্তরের এই উদ্যোগ ব্যাখ্যা করে প্রদেশ যুব কংগ্রেসের সভাপতি শাদাব খান বলছেন, ‘‘আমাদের স্লোগান ‘চলো পঞ্চায়েত, চলো ওয়ার্ড’। যুবকদের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন নরেন্দ্র মোদী। বছরে দু’কোটি চাকরির প্রতিশ্রুতি কোথায় গেল? রাহুলজি’র নেতৃত্বে ভরসা রেখে যুব প্রজন্ম এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে এগিয়ে আসুক, এটাই স্বেচ্ছাসেবক অভিযানের উদ্দেশ্য।’’ দেশের নানা জায়গায় কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের সঙ্গে রাহুলের মুখোমুখি আসরে যে সাড়া পাওয়া গিয়েছে, তাকে ‘ইতিবাচক লক্ষণ’ হিসেবেই দেখছেন যুব কংগ্রেস নেতৃত্ব। এই উৎসাহকে ভোটের বাক্সে টেনে নিয়ে যাওয়াই কংগ্রেসের লক্ষ্য।