কুণাল ঘোষকে তলব ত্রিপুরা পুলিশের। ফাইল ছবি।
সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে থানায় হাজিরা দেওয়ার জন্য কুণাল ঘোষকে নোটিস পাঠাল ত্রিপুরা পুলিশ। আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাঁকে ত্রিপুরার খোয়াই থানায় হাজিরা দিতে হবে বলে জানানো হয়েছে ওই নোটিসে। স্বভাবতই ঘটনায় প্রতিহিংসার গন্ধ পাচ্ছেন তৃণমূল নেতারা। তদন্তে সমস্ত সহযোগিতার আশ্বাস তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদকের।
ত্রিপুরা দখলে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তৃণমূল। অভিযোগ, তৃণমূলকে রুখতে পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করছে বিপ্লব দেবের বিজেপি সরকার। এই প্রেক্ষিতে সরকারি কাজে বাধাদান-সহ একাধিক অভিযোগে ত্রিপুরার খোয়াই থানায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। অভিষেক-সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। এ বার হাজিরা দেওয়ার কথা জানিয়ে নোটিস গেল তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুণালের কাছে। খোয়াই থানায় আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাঁকে হাজিরা দিতে নির্দেশ দিয়েছে ত্রিপুরা পুলিশ।
ত্রিপুরা পুলিশের নোটিস পাওয়ার পরই টুইট করেন কুণাল। তাতে লেখেন, ‘সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন। আইনি পথেই মোকাবিলা করব। তদন্তকারী আধিকারিকের কাছে আবেদন, জিজ্ঞাসাবাদের ভিডিয়ো রেকর্ডিং করা হোক।’
গত ৭ অগস্ট দোলা সেন-সহ একাধিক তৃণমূল নেতা নেত্রীকে আটক করে ত্রিপুরা পুলিশ। তাঁদের ছাড়াতে খোয়াই থানায় যান অভিষেক, কুণাল, ব্রাত্যরা। পুলিশের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় তৃণমূল নেতাদের। সেই ঘটনায় অভিষেক-সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে ত্রিপুরা পুলিশ।