তিনটি ঘটনায় জলে ডুবে মৃত্যু হল তিন জনের। পুলিশ জানায়, রবিবার মুকুন্দপুরে একটি পুকুরে স্নানে নেমে তলিয়ে যান মধু দে (৪০) নামে এক ব্যক্তি। এ দিনই বিকেলে কালীঘাটে আদিগঙ্গার পাশে খেলছিল সপ্তজ্যোতি বণিক (১৮) নামে এক কিশোর। পা পিছলে জলে পড়ে যায় সে। দু’জনকেই হাসপাতালে মৃত ঘোষণা করা হয়। অন্য দিকে, শনিবার রাতে মুকুন্দপুরেই পুকুরে স্নান করতে নেমে তলিয়ে যান লিজো কে ভার্গিস (২৬) নামে এক যুবক। কেরলের বাসিন্দা লিজো এক বেসরকারি হাসপাতালের কর্মী ছিলেন। ডুবুরি এসে তাঁর দেহ উদ্ধার করে। পুলিশের অনুমান, লিজো মদ্যপান করে জলে নেমেছিলেন।
রবিবার আনন্দপুরে একটি প্লাস্টিকের কারখানা থেকে উদ্ধার হয় এক যুবকের দেহ। মৃতের নাম মহম্মদ সারফুদ্দিন (২৬)। পুলিশ জানায়, কারখানায় কাজ করতেন সারফুদ্দিন ও শাহরুখ। রাতে সেখানেই ঘুমোতেন। অভিযোগ, শনিবার রাতে বচসার সময়ে শাহরুখ সারফুদ্দিনের মাথায় লাঠি মারেন। তাতেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে অনুমান পুলিশের। কারখানার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। খোঁজ চলছে শাহরুখের।