শহরের এক কলেজে চলছে ‘পন্ডস পুজোর নন্দিনী’র রেজিস্ট্রেশন। নিজস্ব চিত্র
পন্ডস পুজোর নন্দিনী মানেই সাধারণের মাঝে অনন্য হয়ে ওঠার গল্প। সে সুন্দর, সে প্রত্যয়ী, ছকভাঙা পথে চলতে ভীত নয় মোটেও। নারী সৌন্দর্যের সংজ্ঞা শুধুমাত্র তার বাহ্যিক রূপেই সীমাবদ্ধ নয়। সে-ই প্রকৃত সুন্দর, যার মধ্যে আছে অন্তরের শক্তি। তাই তো সে নন্দিনী। প্রতি বছরের মতো এ বারেও শুরু হল ‘পন্ডস পুজোর নন্দিনী ২০১৯ ইন অ্যাসোসিয়েশন উইথ আনন্দবাজার পত্রিকা’।
সেপ্টেম্বরের প্রথম থেকেই এ জন্য তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে শহর এবং শহরতলির বিভিন্ন কলেজে। কুড়িটি কলেজে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই ছ’হাজারেরও বেশি রেজিস্ট্রেশন জমা পড়েছে। পুজোর নবমী পর্যন্ত শহরে দমদম ভারতচক্র, বালিগঞ্জ কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন, সিংহী পার্ক, বাগবাজার সর্বজনীন দুর্গোৎসব ও স্বামীজি স্পোর্টিং ক্লাবে থাকবে ‘পন্ডস পুজোর নন্দিনী’র স্টল। এ ছাড়াও দুর্গাপুরের মার্কনি মণ্ডপ এবং শিলিগুড়ির দাদাভাই স্পোর্টিং ক্লাবেও থাকছে স্টল। ১৮ থেকে ৩৫–এর মধ্যে বয়স হলে সেখানে গিয়ে সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন যে কেউ। শহরের দু’টি স্টলে সপ্তমী এবং অষ্টমীতে উপস্থিত থাকছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় এবং ঋতাভরী চক্রবর্তী।
এ ছাড়াও ৭০৪৪০২৫৯৯৯ নম্বরে হোয়্যাটসঅ্যাপ করে এবং pondspujornandini2019@gmail.com-এ মেল করে নিজস্বী-সহ নন্দিনী হয়ে ওঠার গল্প বলা যাবে। এ ভাবে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত। কিংবা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে পন্ডস পুজোর নন্দিনী পেজ–এ আপলোড করা যাবে #PujorNandini ও #GetThePondsSpotlessGlow ব্যবহার করে।
বিভিন্ন পদ্ধতিতে করা রেজিস্ট্রেশন থেকে ‘পন্ডস পুজোর নন্দিনী’ নির্বাচন করে নেবে সেরা দশকে। সেরা দশের পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, মীর, ঋতাভরী চক্রবর্তী, সনৎ ঘোষ ও অনিরুদ্ধ চাকলাদার নির্বাচন করে নেবেন বিজয়িনীকে। তিনি পাবেন ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার।