স্কাইওয়াকের নির্মাণকাজ শেষ করতে বাকি ছ’মাসের কিছু বেশি সময়।
কালীঘাট মন্দির নতুন করে সাজিয়ে তোলার কথা চলতি বছরের এপ্রিল মাসের মধ্যে। আর স্কাইওয়াকের উদ্বোধন হওয়ার কথা সেপ্টেম্বর মাসে। হাতে সময় বেশি নেই। কিন্তু দু’টি কাজের ক্ষেত্রেই গতির অভাব রয়েছে বলে অভিযোগ। উভয় ক্ষেত্রে যাতে নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ হয়, তার জন্য পুরসভার বিভিন্ন দফতরের আধিকারিক-সহ স্কাইওয়াক নির্মাণের ভারপ্রাপ্ত ঠিকাদার সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে সোমবার কালীঘাটে বৈঠক করলেন পুরসভার মেয়র পারিষদ তথা বিধায়ক দেবাশিস কুমার। পুরসভা সূত্রের খবর, সাত দিন পরে কাজের অগ্রগতি সংক্রান্ত রিপোর্ট জানতে বিধায়ক ফের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন।
মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছায় কালীঘাট মন্দির সংস্কার-সহ স্কাইওয়াক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে আগেই। গত এক বছর ধরে স্কাইওয়াক নির্মাণ করতে গিয়ে একাধিক বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। মন্দির সংস্কারের কাজ শেষ করে বাংলা নববর্ষে জনগণের সামনে তুলে ধরতে চান পুর কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে স্কাইওয়াকের নির্মাণকাজ শেষ করতে বাকি ছ’মাসের কিছু বেশি সময়। পুরসভা সূত্রের খবর, এ দিনের বৈঠকে মন্দির ও স্কাইওয়াকের কাজে গতি আনতে সব আধিকারিকদের নির্দেশ দেন দেবাশিস কুমার। সূত্রের খবর, গঙ্গাসাগর মেলার জন্য পুণ্যার্থীদের হাজিরার কারণে প্রায় মাসখানেক স্কাইওয়াক ও মন্দির সংস্কারের কাজ গতি হারিয়েছিল। স্থানীয় কাউন্সিলর প্রবীর মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘শেষ লগ্নে কাজে যাতে কোনও খামতি না থাকে, সে বিষয়ে সব আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন বিধায়ক।’’