আমরণ অনশনে জুনিয়র ডাক্তারেরা। ধর্মতলায়। —নিজস্ব চিত্র।
গ্রাফিক: সনৎ সিংহ।
ধর্মতলায় অনশনমঞ্চে এ বার যোগ দিলেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার অনিকেত মাহাতো।
অনিকেত মাহাতো। —নিজস্ব চিত্র।
জুনিয়র ডাক্তারেরা চান, স্বচ্ছতার স্বার্থে অনশনমঞ্চের ছবি সরাসরি সম্প্রচারিত হোক। যাতে সাধারণ মানুষও সেখানকার সমস্ত ঘটনা চাক্ষুস করতে পারেন। এই কারণে রবিবার সন্ধ্যায় অনশনমঞ্চে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়।
শনিবার রাতে ধর্মতলায় আমরণ অনশনে বসেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়, স্নিগ্ধা হাজরা, তনয়া পাঁজা, এসএসকেএমের অর্ণব মুখোপাধ্যায়, কেপিসি মেডিক্যাল কলেজের সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা এবং এনআরএস মেডিক্যাল কলেজের পুলস্ত্য আচার্য।
শনিবার যখন ছয় অনশনকারীর নাম ঘোষণা করা হয়, তখন থেকে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। প্রশ্ন ওঠে, আরজি কর হাসপাতালকে ঘিরে যে আন্দোলন তৈরি হয়েছে, আমরণ অনশন শুরু হয়েছে, সেখানে সেই হাসপাতালের কেউ কেন অংশগ্রহণ করছেন না? এই প্রেক্ষিতে আন্দোলনকারীদের মধ্যে বিরোধের জল্পনাও উঠে এসেছিল। তবে সেই সব জল্পনায় জল ঢেলে রবিবার ধর্নামঞ্চে হাজির হন অনিকেত মাহাতো এবং আশফাকউল্লা নাইয়া। দু’জনেই আরজি কর হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার।
শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে সেখানে আমরণ অনশনে বসেছিলেন ছয় জুনিয়র ডাক্তার। রবিবার সন্ধ্যায় তাঁদের সঙ্গে আরজি করের জুনিয়র ডাক্তারদের যোগ দেওয়ার বিষয়টিও স্পষ্ট হয়ে যায়।