রাত প্রায় পৌনে দু’টো। ধর্নামঞ্চে আন্দোলনকারী ডাক্তারেরা। ছবি: কমলিকা ভট্টাচার্য।
আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করল হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ।
ঘিরে দেওয়া হয়েছে ধর্নাস্থল। —নিজস্ব চিত্র।
ধর্নাস্থল ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে দেওয়ার পর রাস্তার একাংশ খুলে দেওয়া হল যান চলাচলের জন্য।
যান চলাচলের জন্য আংশিক খুলে দেওয়া হয়েছে রাস্তা। —নিজস্ব চিত্র।
অবস্থান মঞ্চে আসছেন কলকাতা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুরলীধর শর্মা।
রাত ১২টা থেকে শুরু হয় ধর্নাস্থলে মঞ্চ বাঁধার কাজ। প্রায় ১ ঘণ্টা পর শেষ হয় সেই কাজ। সেই মঞ্চেই ফের নতুন অবস্থান শুরু করেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন সাধারণ নাগরিক। সঙ্গে স্লোগান, “জাস্টিস ফর আরজি কর।”
ধর্নামঞ্চে ঘড়ি হাতে নিয়ে বসে এক জুনিয়র ডাক্তার। ছবি: কমলিকা ভট্টাচার্য।
মঞ্চ বাঁধার কাজে নিজেরাই হাত লাগিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। মধ্য রাতে বৃষ্টিতে ভিজে চলল মঞ্চ বাঁধার কাজ। সঙ্গে স্লোগান, “আন্দোলন চলছে চলবে। পুলিশ কোথায় দেখে যা মঞ্চ বাঁধছি আমরা।”
ধর্নাস্থলে মঞ্চ বাঁধতে গিয়ে পুলিশি ‘বাধা’র সম্মুখীন হতে হল জুনিয়র ডাক্তারদের। ডেকোরেটরের কর্মীদের পুলিশ হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ আন্দোলনকারীদের। তাঁদের অভিযোগ, ধর্নাস্থলে মঞ্চ বাঁধতে দিচ্ছে না পুলিশ। ভীত এবং সন্ত্রস্ত ডেকরেটরের কর্মীরা ফিরে গিয়েছেন। প্রথমে পুলিশ মৌখিক অনুমতি দিলেও পরে মঞ্চ তৈরিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন আন্দোলনকারীরা।