প্রতীকি ছবি।
রাতের অন্ধকারে ভবানীপুরের হোটেল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার। লি রোডের বাসিন্দা, পেশায় স্বর্ণব্যবসায়ী এসএল বৈদকে অপহরণ করে খুন করা হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবারই ভবানীপুরের ওই হোটেলে ঢোকেন দুই ব্যক্তি। মৃত ব্যক্তিকে তাঁর কাকা বলে পরিচয় দেন অপর এক জন। তার কিছুক্ষণের মধ্যেও ওই ব্যক্তি হোটেল ছেড়ে বেরিয়ে যান। হোটেলে ছিলেন একা এসএল বৈদ। বৈদের পরিবারের দাবি, সন্ধ্যায় কোটি টাকা মুক্তিপণ চেয়ে ফোন যায় বাড়িতে। তার পর তদন্তে নামে কলকাতা পুলিশ। এই সূ্ত্রেই তারা পৌছন ভবানীপুরে ওই হোটেলে। সেখানেই উদ্ধার হয় বৈদের মৃতদেহ। গলায় টেলিফোন তার প্যাঁচানো ছিল
তাহলে কি মুক্তিপণ আদায়ের জন্যই অপহরণ করা হয়েছিল লি রোডের ওই স্বর্ণব্যবসায়ীকে? কিন্তু তাই যদি হবে, তাহলে বাড়িতে ফোন করে কোটি টাকা চাওয়া হল কেন? অপহৃতের কিছু হয়ে গেলে মুক্তিপণ আদায়ের কী হবে? ঘটনা ঘিরে একাধিক প্রশ্ন উঠছে।
লালবাজারের হোমিসাইড শাখা মামলার তদন্ত শুরু করে দিয়েছেন। সারারাত শহরের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালান তাঁরা। কিন্তু এখনও অধরা অভিযুক্ত।