Kolkata Karcha

কলকাতা কড়চা: এক সুরে একশো

আকাশবাণীতে হারমোনিয়াম ব্রাত্য ছিল দীর্ঘ কাল, বিশ্বভারতীও খুব উঁচু নজরে দেখেনি। আবার মন্টু বন্দ্যোপাধ্যায়, জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষ প্রবাদপ্রতিম হয়েছেন হারমোনিয়াম বাজিয়েই।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২২ ০৯:৫৫
Share:

কেবল গ্রামোফোন নয়, বঙ্গগৃহকোণে হারমোনিয়ামেরও ছিল অবধারিত উপস্থিতি। এখনও আছে। আর পুরনো হোক বা নতুন, খানপাঁচেক হারমোনিয়াম চোখ বুজে বাছলেও দেখা যাবে তার বেশির ভাগেই জ্বলজ্বল করছে নির্মাতা সংস্থার নাম, ‘পাকড়াশী’। এই হারমোনিয়ামের দোকানে কলকাতায় এলেই ঢু মেরেছেন আলি আকবর খান, হারমোনিয়ামের সঙ্গে পিচ পাইপের স্বর পরীক্ষা করেছেন। এসেছেন সুচিত্রা মিত্র, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, সলিল চৌধুরী (ছবিতে তাঁরা, পাকড়াশী হারমোনিয়াম-সহ)। মুনেশ্বর দয়াল ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায় চিন্ময় লাহিড়ী ভি বালসারা জগজিৎ সিংহ... শাস্ত্রীয়, উপশাস্ত্রীয় বা লঘু গানের নানা উপচারের মধ্যে ধ্রুবক— সতত সুরে বেজে চলা পাকড়াশীর হারমোনিয়াম। প্রচারের অগোচরেই শতবর্ষ পূর্ণ করল রাসবিহারী মোড়ের এই সুরযন্ত্রপ্রতিষ্ঠান, দোকানের বাইরে দেওয়ালে লেখা তা।

Advertisement

পথ সুগম ছিল না। আকাশবাণীতে হারমোনিয়াম ব্রাত্য ছিল দীর্ঘ কাল, বিশ্বভারতীও খুব উঁচু নজরে দেখেনি। আবার মন্টু বন্দ্যোপাধ্যায়, জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষ প্রবাদপ্রতিম হয়েছেন হারমোনিয়াম বাজিয়েই। এ দেশে হারমোনিয়ামের জার্মান রিড আসা বন্ধ হয়েছে ১৯৪৫-এ। ইটালিয়ান রিড কিছু পাওয়া যেত ’৬২ পর্যন্ত। তার পরের বাস্তব... আসলে এক ইতিহাস। সৌরাষ্ট্রের পালিতানা গ্রামে ঘরে ঘরে তৈরি হতে শুরু করে শুদ্ধ কোমল কড়ি স্বরের ‘কাঞ্জিলাল’, ‘জীবনলাল’ নামধারী রিড, সযত্নে তাদের ‘সিজনড’ কাঠের খোপে পুরে সুরের রণন তোলেন কারিগরেরা। পাকড়াশীর সুরমহলে এখন তেমন কারিগর ন’জন। বছরে আড়াইশো-তিনশো নানা মান ও মাপের যন্ত্র তৈরি হয়। বহিরঙ্গে বিচিত্র ‘ফিনিশ’, ভিতরটি নিখাদ সনাতন। অ্যাকর্ডিয়ন পিচের সে সব যন্ত্রের দেখা মিলবে রবীন্দ্রসদন, আকাশবাণী বা শহরের গানের ইস্কুলে। আমেরিকায় বঙ্গ সম্মেলনের সহযোগিতায় সম্প্রতি সে দেশের নানা প্রান্তে নানা ব্র্যান্ডের অকেজো ও বেসুরো হারমোনিয়ামে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করে এলেন পাকড়াশীদের একটি দলের কারিগরেরা, কে আর খবর রেখেছে তার!

দোকানে ঢুকলেই দৃষ্টিসুখ: দেওয়াল জুড়ে সুরবিস্তার, স-হারমোনিয়াম কিংবদন্তিদের ছবি। হেমচন্দ্র, সুধীর, সুফল পাকড়াশীরা প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা উজ্জ্বল করেছেন, এখন দায়িত্ব এই প্রজন্মের শুভজিৎ পাকড়াশীর কাঁধে। এখন নতুন চ্যালেঞ্জ, হারমোনিমের পিচ নিয়ে ইউরোপের নানা দেশের নয়া ফরমান। সনাতন ৪৪০ হার্টজ় পিচকে ৪৩২ করতে চাইছে ইউরোপ, এ দেশে এ আর রহমান স্বীকৃতি দিয়েছেন তাকে। নয়া চ্যালেঞ্জের পাশে সুফলবাবুর স্মৃতির ফ্রেম থেকে অক্ষয় এক গানছবি: ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায় বাদাম ফাটিয়ে সেই শব্দের স্বরনির্ণয়ে বসেছেন পাকড়াশীর ঘরে! বিস্মৃত সে সব দিনের স্বাদগন্ধ পেতে আজও আসতে হবে এখানেই, নান্যঃ পন্থাঃ! ছবি সৌজন্য: শুভজিৎ পাকড়াশী

Advertisement

শাস্ত্রীমশাই

‘চর্যাপদ’, ‘মহামহোপাধ্যায়’ শব্দগুলিই আজ যে বাঙালির অচেনা, সে আর কতটুকু চর্চা করবে হরপ্রসাদ শাস্ত্রীকে নিয়ে? উনিশ শতকে ভারতবিদ্যা ও বৌদ্ধ-গবেষণা রাজেন্দ্রলাল মিত্র প্রমুখের মেধায় যে উচ্চতা ছুঁয়েছিল, তার উত্তরাধিকার সযত্নে বয়েছেন শাস্ত্রীমশাই। যত্ন করতে শিখিয়েছেন পুঁথিকে, তাঁর ‘ওয়ারিশহীন গদ্যশিল্প’ দিয়ে কথাসাহিত্যকেও ভিন্ন পথে চালিত করেছেন বঙ্কিমচন্দ্রের সাহিত্য-মজলিসের এই সদস্য। গত ৬ ডিসেম্বর তাঁর ১৭০তম জন্মদিনের বিকেলে এ কথাগুলি উঠে এল আলোচনায়। এ কালের নাগরিক উৎসব-বাহুল্যে কলকাতা এমন স্মর্তব্য উপলক্ষ বিস্মৃত হলেও, হরপ্রসাদের জন্মস্থল নৈহাটি তাঁকে মনে রেখেছে। বঙ্কিম-ভবন গবেষণা কেন্দ্র আয়োজিত সভায় শঙ্কর ঘোষের স্ব-সুরারোপিত চর্যাপদের গান ছিল বাড়তি পাওনা। ছবিতে বঙ্কিম ভবনে হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর আবক্ষ মূর্তি।

হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর আবক্ষ মূর্তি।

ভাষার ফাঁদ

জাতীয় শিক্ষানীতির ত্রি-ভাষা সূত্রেই লুকিয়ে হিন্দিকে ভারতের প্রধান ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার বীজ। জনমনে সরকারের ভাষা নীতি নিয়ে যে আশঙ্কা দানা বাঁধছিল, তা-ই রূপ পেতে চলেছে কেন্দ্রের সরকারি কাজের ভাষা ও শিক্ষার মাধ্যম হিসাবে হিন্দিকে আনার প্রস্তাবে। জাতীয় ঐক্যের জিগির তুলে ভারতের মতো বহুভাষিক দেশে এই নীতি ভাষাগত অনৈক্যকে চিরস্থায়ী করবে, অন্য ভাষাভাষী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মাতৃভাষাগুলির বিকাশও রুদ্ধ হওয়ার আশঙ্কা। হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে বহু রাজ্যেই ধ্বনিত হচ্ছে প্রতিবাদ। আগামী ১৫ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় কলেজ স্ট্রিটে বইচিত্র সভাঘরে এক আলোচনার আয়োজন করছে সংবর্তক পত্রিকা। “সরকারি ভাষানীতি: ‘হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্তান’-এর নীলনকশা” প্রসঙ্গে বলবেন আশীষ লাহিড়ী, সহ-বক্তা শ্যামসুন্দর ভট্টাচার্য কৃষ্ণা ভট্টাচার্য, সভামুখ্য অভ্র ঘোষ।

জরুরি কাজ

হিন্দু কলেজ, প্রেসিডেন্সি কলেজ, প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়... শুধু এক প্রতিষ্ঠানেরই পথ চলা নয়, বাংলার শিক্ষা-সংস্কৃতির ইতিহাসেরও জয়যাত্রা। এ ইতিহাসের প্রাতিষ্ঠানিক রক্ষণ স্বাভাবিক ভাবেই জরুরি, অধ্যাপক স্বপন চক্রবর্তীর সক্রিয়তায় আর্কাইভের উপকরণাদি নির্বাচন ও ডিজিটাইজ়েশনের কাজ শুরু হয়েছিল আগেই। তা-ই ক্রমে ভরে উঠেছে ব্রিটিশ লাইব্রেরি, দিল্লির ইউনিভার্সিটি অব শিকাগো সেন্টার এব‌ং বিশেষত রোচনা মজুমদারের সহযোগিতায়। উপল চক্রবর্তী ও সুকন্যা সর্বাধিকারীর সযত্ন প্রয়াসে যোগ হয়েছে দুশো বছর সময়কালের সরকারি নথি, নোটিস, সার্কুলার, হিসাব-বই, পরিচালন সভার তথ্য, ছবি, কলেজ ম্যাগাজ়িন, প্রাক্তনীদের লেখাপত্তর, সমকালীন পত্রপত্রিকা, স্মৃতিকথা ইত্যাদি। আগামী ১২ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পি সি মহলানবিশ প্রেক্ষাগৃহে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন অমূল্য এই ডিজিটাল আর্কাইভের।

চিত্রভাষ

শুধুই নান্দনিক নয়। ছবি যেন সময়ের কথা বলে, যেন প্রগাঢ় আবেদনে জেগে ওঠে দর্শকের চোখে, এই ভাবনা থেকেই ছবি আঁকা। সৌমেন পালের চিত্রকৃতি নানা মাধ্যমে, সময়ের সঙ্গে তাঁর চিত্রভাষে এসেছে নানা বাঁকবদল। কোনওটি নীরব অথচ রাজনৈতিক, কোনওটিতে শুধুই বিষাদ, মানুষের মুক্তির কথা কোনওটিতে। শিল্পীর ৫১টি ছবি ও ১১টি ভাস্কর্য নিয়ে চিত্রকূট আর্ট গ্যালারিতে আজ থেকে শুরু হচ্ছে প্রদর্শনী ‘শেডস অব সাইলেন্স’, চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত, দুপুর ৩টে থেকে রাত ৮টা। তাঁর ভাস্কর্যের প্রদর্শনী এই প্রথম— সেরামিকের কাজগুলি মুুখ্যত বিমূর্ত। ছবির রং রেখা ও ভাস্কর্যের ভঙ্গির মধ্যেও জেগে থাকে অপার নৈঃশব্দ্য, প্রদর্শনীর মূল সুর যা।

উৎসবনাট্য

কল্যাণী নাট্যচর্চা কেন্দ্র আয়োজিত আঠাশতম নাট্যোৎসব, আগামী ১৬ থেকে ২৬ ডিসেম্বর কল্যাণীর ঋত্বিক সদন প্রেক্ষাগৃহে। বহু প্রবাসী কল্যাণীজন পুজোয় না এসে এই সময় বাড়ি ফেরেন, উৎসব দেখতে। কল্যাণী নাট্যচর্চা কেন্দ্র-র নতুন প্রযোজনা— প্রদীপ্ত ভট্টাচার্য রচিত এবং কিশোর সেনগুপ্ত নির্দেশিত ভোরের বারান্দা-সহ মোট কুড়িটি নাটক, কলকাতা, মালদা, চাকদহ, কাঁচরাপাড়া, তেহট্টের নাট্যদলের। একটা ছোট নদী ও জাগরণ পালা-র মতো সুপ্রযোজনা ছাড়াও রয়েছে ছোটদের নাটক, আয়োজক-নাট্যদলের জেলেপাড়ার যাত্রাপার্টি। পাশাপাশি রয়েছে সম্মাননা জ্ঞাপন ও স্মৃতি পুরস্কারও। ফি-বছর ডিসেম্বরের প্রথম রবিবার খোলে টিকিট কাউন্টার, আগের সন্ধে থেকে নাট্যপ্রেমীদের লম্বা লাইন চেনা দৃশ্য।

স্মৃতিসভা

নন্দলাল বসুর ১৪০তম জন্মদিন ছিল ৩ ডিসেম্বর। আচার্যের প্রতি শ্রদ্ধায় আন্তর্জালে ‘নন্দলাল স্মৃতিসভা’ আয়োজন করেছে বিচিত্রপত্র পত্রিকা, আগামী ১১ ডিসেম্বর সন্ধে ৭টায় তাদের ফেসবুক পেজে। কলাভবনের প্রাক্তন অবেক্ষক সুশোভন অধিকারী ও বরোদার মহারাজা সায়াজিরাও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক দেবরাজ গোস্বামী বলবেন শিল্পশিক্ষককে নিয়ে, নন্দলাল বসুর লেখা পাঠ করবেন ঈপ্সা বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হবে বিচিত্রপত্র-র ‘প্রবন্ধবার্ষিকী ১৪২৯’ সংখ্যাও। “শান্তিনিকেতনে বাবার অন্যতম শিল্পগুরু ছিলেন নন্দলাল বসু, তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বিচিত্রপত্র-এর এই স্মৃতিসভা, বিশেষ সংখ্যারও প্রকাশ, খুব আনন্দের,” জানালেন সন্দীপ রায়। লীলা মজুমদারকে লেখা অন্নদাশঙ্কর রায় প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় শান্তিদেব ঘোষ আশাপূর্ণা দেবী দিলীপকুমার রায় প্রমথনাথ বিশী প্রেমেন্দ্র মিত্র প্রমুখের অপ্রকাশিত চিঠি মুদ্রিত এ সংখ্যায়, দিনকর কৌশিকের অপ্রকাশিত লেখা, ১৯৩০-এ মস্কোয় নিজের চিত্রপ্রদর্শনী উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথের এক দুর্লভ সাক্ষাৎকারের বঙ্গানুবাদও। সঙ্গের ছবিতে শান্তিনিকেতনে রিকশায় আসীন নন্দলাল বসু।

মঞ্চে পুতুল

জাতীয় স্তরের পুতুলনাটক উৎসব, নাম ‘সূত্রধার’। গত কয়েক বছর ধরে এই উৎসবে শহরকে মাতিয়ে রেখেছে ‘ডলস থিয়েটার’, কর্ণধার সুদীপ গুপ্তের ভাবনা ও উদ্যোগে। এ বারের উৎসব ১৬ থেকে ১৮ ডিসেম্বর সন্ধে ৬টা থেকে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে পুতুলনাট্যের সম্ভার নিয়ে আসবে পশ্চিমবঙ্গ ও নানা রাজ্যের দল। প্রথম দিন মূল আকর্ষণ কেরলের ঐতিহ্যবাহী ছায়াপুতুল ‘থোলপাভাকুত্থু’ (সঙ্গের ছবি), দেখাবেন পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত শিল্পী রামচন্দ্র পুলভার ও তাঁর দল থোলপাভাকুত্থু পাপেট সেন্টার। পরদিন হবে এই ছায়াপুতুলের কর্মশালাও। উৎসবের অঙ্গ ডলস থিয়েটার-এর টেমিং অব দি ওয়াইল্ড, ইকিরমিকির-এর ছায়াপুতুল, দেবেন্দ্র সরলা পুতুলনাচ গ্রুপ-এর তারের-পুতুলনাট্য দুষ্টু বাঘ ও অন্যান্য গল্প, রংবেরং পাপেট-দলের হলদে ঝুঁটি আর জমকালো সিং— প্রথম দু’দিনে। শেষ দিন ‘আর্টস ফর চেঞ্জ’-এর পরিবেশনা, গল্পদিদি প্রিয়াঙ্কা চট্টোপাধ্যায়ের দাস্তান-এ পাবুজি কি ফড়, চিদাকাশ কলালয়-এর রস বল বুদ্ধি।

পারস্পরিক

ছাত্রদের বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতিতে ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল আর্ট’ শেখাতে ১৮৫৪ সালে গরানহাটায় স্থাপনা ‘স্কুল ফর ইন্ডাস্ট্রিয়াল আর্ট’-এর, কালক্রমে তা-ই সরকারি চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়। শিল্পচর্চায় এলেন নানা শ্রেণির মানুষ, শুরু হল সমাজ ও শিল্পের মধ্যে বিনিময়। প্রাতিষ্ঠানিক শিল্পশিক্ষার মাধ্যমে এক ধরনের শিল্প পরিবেশ তৈরি হল, বাংলার নিজস্ব শিল্প আঙ্গিকও উদ্ভাসিত হল নতুন আলোয়। মুদ্রিত ছবিতে সমকালের সমাজ রাজনীতি ফুটে উঠল, আবার বিজ্ঞানচেতনার প্রসারে ছাপাই ছবি নিল জরুরি ভূমিকা। এই সবই উঠে এল গত ১৭ নভেম্বর ‘এআই ইনস্টিটিউট’-এর মধ্যমগ্রাম ক্যাম্পাসে এক আলোচনায়, ‘আঠারো থেকে বিশ শতকের বাংলায় শিল্পচর্চার সামাজিক দিক’ নিয়ে সেখানে বললেন শিক্ষার্থী গবেষক ও অধ্যাপকেরা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement