চোখ রাঙাচ্ছে করোনা। কলকাতা ও জেলা জুড়ে রাজ্যে মোট ৫১৬টি কন্টেনমেন্ট জোন রয়েছে। এর মধ্যে শুধু মাত্র কলকাতাতেই রয়েছে ৩১৮টি কন্টেনমেন্ট জোন। কলকাতা পুরসভার অন্তর্গত ১৪৪টির মধ্যে শতাধিক ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকা কন্টেনমেন্ট তালিকাভুক্ত। যদিও নবান্ন জানিয়ে দিয়েছে প্রতিদিনই এই তালিকা পরিমার্জিত হবে। কলকাতার কোন কোন জায়গা কন্টেনমেন্ট জোন, সেগুলি দেখে নিন।
১ নম্বর ওয়ার্ডের কিছু এলাকাকে কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
বেলগাছিয়ার বিভিন্ন এলাকা কন্টেনমেন্ট জোনের আওতায়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কোন কোন এলাকা ওই তালিকায় রয়েছে।
৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের যে যে এলাকাগুলি কন্টেনমেন্ট জোনের আওতায় পড়ছে।
৬, ৭ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডের এই সব এলাকা কন্টেনমেন্ট এরিয়া। এর মধ্যে রয়েছে কাশীপুর, বাগবাজারের মতো এলাকার কিছু অংশও।
৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডের এই সব এলাকাগুলি এখন কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
১১ নম্বর ওয়ার্ডের এই সব এলাকাগুলি এখন কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে চিহ্নিত করেছে রাজ্য।
১২, ১৩ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের এই সব এলাকাগুলি কন্টেনমেন্ট এরিয়া হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
১৫ ও ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কোন কোন এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন, তার তালিকা দেওয়া হল।
১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কিছু এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন, রইল সেই সব এলাকার নাম।
১৯ ও ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কয়েকটি এলাকা কন্টেনমেন্ট এরিয়া হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে জোড়াবাগান, শোভাবাজারের মতো এলাকা।
২১ ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন। তার মধ্যে রয়েছে জোড়াবাজান, বড়বাজার ও পাথুরিয়াঘাটার কিছু এলাকা।
২৩, ২৪ ও ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের এই সব এলাকাগুলি কন্টেনমেন্ট জোনের আওতায় পড়ছে।
২৭ নম্বর ওয়ার্ডের কিছু এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন। তার মধ্যে রয়েছে সুকিয়া স্ট্রিট, মানিকতলা, বিডন স্ট্রিটের মতো এলাকা।
কলকাতা পুরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের কিছু এলাকাকে এখন কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে দেখা হচ্ছে।
২৯ নম্বর ওয়ার্ডের কিছু এলাকা কন্টেনমেন্ট এরিয়া হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
৩০, ৩১ ও ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের বহু এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন। এই ওয়ার্ডের মধ্যেই পড়ছে নারকেলডাঙা মেন রোড ও মানিকতলা মেন রোড।
৩৩ ও ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক জায়গাকে কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যেই রয়েছে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতাল।
৩৫, ৩৬ ও ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক এলাকা এখন কন্টেনমেন্ট জোনের আওতায় পড়ে গিয়েছে।
৩৮ ও ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
৪০, ৪১ ও ৪২ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন। তার মধ্যে পড়ছে বেনিয়াটোলা, বড়বাজার ও এমজি রোডের কিছু এলাকাও।
৪৪, ৪৫ ও ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কিছু এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন। সেই তালিকায় রয়েছে সূর্য সেন স্ট্রিট, শ্যামপুকুর, মেটকাফ স্ট্রিট।
বউবাজার, সিআর অ্যাভেনিউ--সহ কলকাতা পুরসভার ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের কয়েকটি এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন।
৪৮ ও ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক জায়গা কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে দেখা হচ্ছে। ওই দুই ওয়ার্ডের মধ্যেই পড়ছে বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, আমহার্স্ট স্ট্রিটের মতো এলাকা।
মুচিপাড়া, মালিপাড়া ও নিউ মার্কেটের কিছু এলাকা কন্টেনমেন্ট এরিয়া। এই এলাকাগুলি যথাক্রমে ৫০, ৫১ ও ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে পড়ছে।
তালতলা বাজার ও এন্টালির একাধিক এলাকাকে কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে কেখা হচ্ছে। ওই দুই এলাকা যথাক্রমে ৫৩ ও ৫৪ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে।
৫৫ ও ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক জায়গা এখন কন্টেনমেন্ট এরিয়া চিহ্নিত করা হয়েছে।
৫৭, ৫৮ ও ৫৯, কলকাতা পুরসভার এই তিন ওয়ার্ডে একাধিক জায়গা এখন কন্টেনমেন্ট জোন।
কলকাতার ৬০ নম্বর ওয়ার্ডের এই এলাকাগুলিকে কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
৬১, ৬২ ও ৬৩ নম্বর ওয়ার্ডের এই সব এলাকাগুলিকে কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
কলকাতা পুরসভার ৬৪ ও ৬৫ নম্বর ওয়ার্ডের এই সব এলাকা এখন কন্টেনমেন্ট জোন।
৬৬ ও ৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের এই সব এলাকাগুলি এখন কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কলকাতার ৬৮ ও ৬৯ নম্বর ওয়ার্ডের এই সব এলাকা এখন কন্টেনমেন্ট জোন।
কলকাতা পুরসভার ৭২, ৭৩, ৭৪ ও ৭৫ নম্বর ওয়ার্ডের বহু এলাকাই এখন কন্টেনমেন্ট জোনের আওতায় পড়ে গিয়েছে।
৭৬, ৭৭ ও ৭৮ নম্বর ওয়ার্ডের এই এলাকাগুলি এখন কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে দেখা হচ্ছে।
৭৯, ৮০, ৮১ ও ৮২ এই চার ওয়ার্ডের এই এলাকাগুলি কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কলকাতা পুরসভার ৮৪, ৮৫ ও ৮৬ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক এলাকা কন্টেনমেন্ট জোন এখন।
কলকাতা পুরসভার ৮৭, ৯০ ও ৯১ নম্বর ওয়ার্ডের এই এলাকাগুলি কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে দেখা হচ্ছে।
কলকাতার ৯৩, ৯৫ ও ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের বহু এলাকাকেই কন্টেনমেন্ট জোনের তকমা দেওয়া হয়েছে।
১০৪, ১০৬, ১০৭ ও ১০৮, এই চার ওয়ার্ডের বহু এলাকাকে কন্টেনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে।
১০৯, ১১০ ও ১১১, এই তিন ওয়ার্ডের এই সব এলাকা এখন কন্টেনমেন্ট জোনের মধ্যে পড়ছে।
১১৪, ১১৫ ও ১১৬, কলকাতা পুরসভার এই তিন ওয়ার্ডের এই সব এলাকা এখন কন্টেনমেন্ট জোনের আওতায় রয়েছে।
১২৩, ১২৬, ১৩০ ও ১৩১ এই চারটি ওয়ার্ডের এই সব এলাকাগুলি এখন কন্টেনমেন্ট জোনের আওতায় পড়ে গিয়েছে।
১৩৪ ও ১৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের বহু এলাকাকে কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে এখন দেখা হচ্ছে।
১৩৬, ১৩৭ ও ১৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে বেশ কয়েকটি এলাকাকে কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে দেখা হচ্ছে।
১৪০ ও ১৪১ এই দুই ওয়ার্ডের মধ্যেও একাধিক জায়গা কন্টেনমেন্ট জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।