ফাইল চিত্র।
বিসর্জনের ঘাটগুলিতে বসছে সিসি ক্যামেরা। থাকছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও ডুবুরি। জোরালো আলোয় মুড়ে দেওয়া হবে ঘাটগুলিকে। ৮ তারিখ, দশমী থেকে শুরু হয়ে বিসর্জন চলবে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার ওই ঘাটগুলি দেখতে যান মেয়র ফিরহাদ হাকিম, ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ, মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার, কলকাতা পুলিশের একাধিক ডিসি, পুর কমিশনার-সহ পুরসভার আধিকারিকেরা। বাজেকদমতলা, জাজেস ঘাট, দইঘাট এবং নিমতলা ঘাট ঘুরে দেখেন তাঁরা। মূলত ওই ঘাটগুলিতেই অধিকাংশ প্রতিমা বিসর্জন হয়।
পরে মেয়র বলেন, ‘‘বিসর্জনের ঘাট-প্রস্তুতি নিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা হয়েছে। ওঁরা সন্তুষ্ট।’’ পুরসভা সূত্রের খবর, বিসর্জনের সময়ে ঘাটে স্বেচ্ছাসেবকদের পাশাপাশি সিভিক পুলিশকর্মীদেরও রাখা হবে। থাকবে পানীয় জলের গাড়ি এবং অ্যাম্বুল্যান্স। মেয়রের আরও নির্দেশ, সব জায়গায় পে-লোডার এবং লরি রাখতে হবে। প্রতিমা বিসর্জনের পরে জঞ্জাল জমা হলেই তা তুলে ফেলে দিতে হবে।