Fire

Fire at Tangra: আয়ত্তে এল ট্যাংরার বিধ্বংসী আগুন, বড় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা

ট্যাংরা এলাকার ক্রিস্টোফার রোডের একটি কারখানায় আগুন লাগে। প্রথমে দমকলের ছ’টি ইঞ্জিন আসে। কিন্তু আগুন বেড়ে যাওয়ায় ১০টি ইঞ্জিন আনা হয়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৬:৪১
Share:

ট্যাংরায় আগুন। নিজস্ব চিত্র।

রবিবার দুপুরে অগ্নিকাণ্ড ট্যাংরা এলাকায়। ওই এলাকার ক্রিস্টোফার রোডের একটি কারখানায় আগুন লাগে। ওই কারখানার পাশেই ঝুপড়ি এলাকা। প্রথমে ঘটনাস্থলে দমকলের ছ’টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু আগুন বেড়ে যাওয়ার কারণে দ্রুত ইঞ্জিনের সংখ্যা ১০ করা হয়। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ঝুপড়ির পাশের একটি কারখানাতেই প্রথম আগুন লাগে। সেই থেকেই ঝুপড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। দমকল সূত্রে খবর, ঝুপড়িতে দাহ্য পদার্থ বেশি থাকায় আগুন দ্রুত ছড়ায়। তাই আগুন নেভাতে প্রাথমিক ভাবে সমস্যা হলেও, পরে নিজেদের গতি বাড়িয়ে আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়।

Advertisement
আরও পড়ুন:

ঘটনায় কেউ হতাহত না হলেও, আগুন লাগার কারণে স্থানীয়দের ওই এলাকায় থেকে সরিয়ে এনেছে স্থানীয় প্রশাসন। দমকলের সঙ্গে স্থানীয়রাও আগুন নেভাতে ময়দানে নেমেছেন। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ার প্রথমে দমকল বাহিনীকে আগুন নেভাতে সমস্যায় পড়তে হয়। তাই প্রথমে আগুন নেভাতে একটি বহুতলে উঠে কাজ শুরু করেন তাঁরা। ঝুপড়ি লাগোয়া একটি গ্যারেজেও আগুন লেগে যায়। সেখানে বেশি পরিমাণ দাহ্য বস্ত থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে বলেই জানিয়েছে স্থানীয়রা।

আগুন লাগার খবর পাওয়া মাত্রই ক্রিস্টোফার রোডে আসেন এন্টালির বিধায়ক স্বর্ণকমল সাহা। তিনি বলেন, ‘‘দমকলের প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এসেছে। প্রথম দিকে দমকলের ইঞ্জিনগুলি আগুন লাগার জায়গায় পৌঁছাতে সমস্যা হচ্ছিল। দমকলের গাড়িগুলির উচ্চতা বেশি হওয়ায় রেল ব্রিজের কাছ দিয়ে ঢুকতে পারছিল না ওরা। কিন্তু পরে ওরা অন্য পথ দিয়ে এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে।’’ মাস খানেক আগেই স্থানীয় একটি কারখানায় আগুন লেগেছিল। সে বারও আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়েছিল দমকলবাহিনীকে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement