বিধ্বংসী আমপানের (প্রকৃত উচ্চারণ উম পুন) তাণ্ডবে এখনও বিধ্বস্ত কলকাতা। লন্ডভন্ড শহর জুড়ে পড়েছে গাছ। বৃষ্টির জল বাড়িয়েছে সমস্যা। নগরবাসীদের দুর্ভোগ অব্যাহত।
বিভিন্ন রাস্তায় এ ভাবেই পড়ে রয়েছে বড় বড় গাছ।
বেহালা থেকে টালিগঞ্জ, গড়িয়া থেকে যাদবপুর ও উত্তর কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় রাজপথে উপড়ে গিয়েছে বাতিস্তম্ভ, বিদ্যুতের খুঁটি।
ঘূর্ণিঝড়ের সর্বোচ্চ গতি ছিল ঘণ্টায় ১৩৩ কিমি। যার জেরে উড়ে গিয়েছে চাল, পড়ে রয়েছে ডালপালা। অসহায় অবস্থা নগরবাসীর।
ওয়েলিংটন স্কোয়্যারের কাছে নির্মল চন্দ্র স্ট্রিটে রাস্তা জুড়ে আটকে গাছ। চলছে সরানোর প্রক্রিয়া।
এটাই এজেসি বোস রোড। পড়ে রয়েছে গাছ।
রাস্তার ধারের দোকান গিয়েছে ভেঙে। এমন ছবি শহরের সর্বত্র।
ঝড়ের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার ধারের বাড়ি়।
জলে ভাসছে রাস্তা, ভাসছে মানুষও।
রিপন স্ট্রিট, জোড়া গির্জার কাছে পর পর ছ’টি গাছ পড়ে রাস্তার এক দিক বন্ধ।
উপড়ে পড়া গাছ পড়েছে গাড়ির মাথায়। এ ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তায় থাকা অনেক গাড়ি।
শহর জুড়ে পুলিশের তদারকিতে এ ভাবেই চলছে গাছ কাটা।
উপায় নেই, হাঁটু পর্যন্ত জমা জলেই পথ চলা।
টাটা সেন্টারের সামনে তার-গাছের জঙ্গলে হারিয়েছে রাস্তা।
গাছের ভারে দুমড়ে গিয়েছে গাড়ি।
পুরসভার উদ্যোগে এ ভাবেই রাস্তায় চলছে জঞ্জাল সরানোর কাজ।
দক্ষিণ কলকাতার প্রিয়া সিনেমা হলের সামনের অবস্থা এখন এমনই।
তারাতলা ব্রিজের উপর পড়ে গিয়েছে ল্যাম্পপোস্ট।
জলমগ্ন বেহালা। প্রবল বৃষ্টিতে ভাসছে রাস্তা।
বেহালার ট্রামডিপোয় গাছ টপকেই এটিমে যাওয়া-আসা।
শকুন্তলা পার্কে বন্ধ রাস্তা। পেল্লায় গাছ সরানোর চেষ্টা চলছে।