শম্ভুনাথ পণ্ডিত স্ট্রিটের একটি ওযুধের দোকানে মাস্ক নিয়ে পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে তর্কাতর্কি দোকানদারের। -নিজস্ব চিত্র।
করোনাভাইরাস আতঙ্কে মাস্ক নিয়ে দেদার কালোবাজারি শুরু হয়েছে কলকাতা শহরে। আতঙ্ক যত বাড়ছে, ততই বাজার থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে মাস্ক। আর যেটুকুও বা পাওয়া যাচ্ছে, তা বিকোচ্ছে দ্বিগুণ দামে।
একেবারে সাধারণ মানের মাস্ক, যার দাম ২০-২৫ টাকা, তাই বিকোচ্ছে ৭০ টাকায়! কোথাও আবার সেই মাস্কই বিক্রি হচ্ছে আরও চড়া দামে। ১৫০ টাকায়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সম্প্রতি নবান্নে একটি বৈঠকে কালোবাজারি রুখতে কড়া নজরদারির কথা বলেছেন।
তার পরেই বিভিন্ন ওযুধের দোকানে পুলিশের এনফোর্সমেন্ট শাখার আধিকারিকরা গিয়ে তল্লাশি শুরু করেন সম্প্রতি। পুলিশ কর্মীরা কেনার রসিদ দেখতে চাইলে কাঁচা রসিদ দেখান দোকানদার। তাতে দাবি করা হয়েছে, একেকটি মাস্ক তাঁরা কিনেছেন ১০০ টাকায়। প্রতিটি মাস্কে ৫০ টাকা করে লাভ রাখছেন দোকানদার! কিন্তু বাস্তবে কি কলকাতা পুলিশের নজরদারিতে লাভ হচ্ছে?
সম্পূর্ণ খবরটি পড়তে ক্লিক করুন: ‘হুঁশিয়ারি সার, মাস্ক নিয়ে দেদার কালোবাজারি ঠেকাতে পারছে না পুলিশি নজরদারি’