সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। ৩০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ক্ষেত্রেও ৫ ডিগ্রি বেশি।
পৌষের শেষে যেন মুখ থুবড়ে পড়েছে শীত। শুরুর দিকে ‘স্ট্রাইকিং রেট’ ভাল থাকলেও, একের পর এক পশ্চিমী ঝঞ্ঝায় ঠিমেতালে ব্যাটিং করতে হচ্ছে শীতকে। পারদ চড়তে চড়তে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এক বারে ১৮ ডিগ্রির ঘরে পৌঁছে গিয়েছে। চলতি সপ্তাহে পারদ নামার সম্ভাবনা খুবই কম। শুধু সমতলেই নয়, পাহাড়েও বাড়ছে তাপমাত্রা। ডিসেম্বর-জানুয়ারি তুষারপাতের আশা জাগিয়েও, পর্যটকদের হতাশ করছে শীত। পৌষেই যেন শীতের সর্বনাশ!
আলিপুর আবহাওযা দফতর সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। ৩০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ক্ষেত্রেও ৫ ডিগ্রি বেশি। দিনের এবং রাতের বেলায় ভালই গরম মালুম হচ্ছে। দার্জিলিঙের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলার তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছে। তবে এর থেকে বেশি তাপমাত্রা আর বাড়ার সম্ভাবনা নেই। মকর সংক্রান্তির আগে ফের নামতে পারে তাপমাত্রা।
দিল্লি-সহ উত্তর ভারতে শীতে জবুথবু অবস্থা হলেও, একের পর এক পশ্চিমী ঝঞ্ঝায় বাধা পাচ্ছে উত্তুরে হাওয়া। পূবালি হাওয়ার দাপটে বেশি রয়েছে।
আরও পড়ুন: পরিকল্পনা করে গুলি, প্রিয়াঙ্কার মুখোমুখি হবেন জুনিয়রের বাবা-মা
আরও পড়ুন: নাট্যকর্মীদের দুর্দশা ঘোচাতে আসরে বিজেপি