গুরুসদয় মিউজ়িয়ম
হাত গুটিয়ে নিয়েছে কেন্দ্র। রাজ্যের তরফেও তেমন সাড়া মেলেনি। জোকার গুরুসদয় সংগ্রহশালা জুড়ে তবু বাংলার কাঁথা, পট, বাদ্যযন্ত্র, খেলনা বা মিষ্টি গড়ার ছাঁচের ছড়াছড়ি। বেশির ভাগই ব্রিটিশ আমলের আইসিএস-কর্তা গুরুসদয়বাবুর ব্যক্তিগত সংগ্রহ। বাংলার এই স্মারক নিয়ে সচেতনতা গড়তে এ বার একটি অ্যাপ তৈরি হচ্ছে।
‘সেভগুরুসদয়মিউজ়িয়ম’ নামের উদ্যোগটির সঙ্গে যুক্ত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ গবেষক সুজান মুখোপাধ্যায় জানান, অ্যাপটিতে প্রথম ধাপে বাছাই করা শিল্পসামগ্রীর ছবি ও বিবরণী থাকবে। তা ছড়িয়ে পড়লে সংগ্রহশালাটির বিষয়ে সচেতনতা বাড়বে। কলকাতার নাগরিক সমাজের একাংশ সংগ্রহশালাটি বাঁচাতে গণ তহবিল গড়েছেন। তাতে ৯ লক্ষ টাকা মতো উঠেছে।
কিন্তু সংগ্রহশালাটির জনা ১২ কর্মচারীকে বেতন দিয়ে স্মারক সুরক্ষিত করার কাজ চালিয়ে যেতে এই পুঁজি যথেষ্ট নয়। তবে সুজানেরা জানাচ্ছেন, মিউজ়িয়মটির এখন ৮০জি শংসাপত্র রয়েছে। ফলে ব্যক্তি বা কর্পোরেট সবার জন্যই কর ছাড় মিলবে।