বিশিষ্ট জন ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের প্রতিবাদ। রানুছায়া মঞ্চে। — নিজস্ব চিত্র।
সন্দেশখালি-কাণ্ডে এ বার সরব হলেন বিশিষ্ট জন ও সংস্কৃতিকর্মীদের একাংশ। সন্দেশখালির ঘটনার প্রতিবাদে বাম মনোভাবাপন্ন বিশিষ্ট জনেরা বৃহস্পতিবার লেক মার্কেট থেকে হাজরা মোড় পর্যন্ত ‘নাগরিক মিছিলের’ ডাক দিয়েছিলেন। হাজরা মোড়ের আগেই মিছিলটি আটকায় পুলিশ। মাইক ব্যবহারে আপত্তি জানায় তারা। সিপিএমের রাজ্যসভার সাংসদ তথা আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “১৫ বছর আগে কলকাতা হাই কোর্ট বলেছিল, মাধ্যমিক পরীক্ষা চলাকালীন মাইক চালিয়ে কোনও সভা করা যাবে না। আমরা চলমান মিছিলে ঘোষণার জন্য মাইক রেখেছি। কিন্তু ওঁরা বলছেন, ওঁদের উপরে নির্দেশ রয়েছে।” মিছিলে হাঁটেন বাদশা মৈত্র, নারায়ণ বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ অন্যেরা। সে সঙ্গে, রানুছায়া মঞ্চে ‘সংহতি সভা’র আয়োজন করেছিল মানবাধিকার সংগঠন, অধ্যাপক, আইনজীবী, চিকিৎসকদের বিভিন্ন সংগঠন। উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন অ্যাডভোকেট জেনারেল বিমল চট্টোপাধ্যায়, সুজাত ভদ্র, মীরাতুন নাহার, কৌশিক সেন-সহ অন্যরা। সুজাত সন্দেশখালিতে গিয়ে গণশুনানি করার প্রস্তাব দেন। ঠিক হয়েছে, ২১ ফেব্রুয়ারি একটি প্রতিনিধি দল সন্দেশখালি যাবে।