ফের চুঁচুড়ায় প্রকাশ্যে খুন যুবক

ফের হুগলির জেলা সদর চুঁচুড়ায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে প্রকাশ্যে খুন হলেন এক যুবক। সোমবার রাতে সুজনবাগান এলাকার এই ঘটনায় ফের শহরের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল। পুলিশ সূত্রের খবর, নিহতের নাম বিষ্ণু মজুমদার (৩০)। বাড়ি চুঁচুড়ার দেশবন্ধু পল্লিতে। রাত ৮টা নাগাদ সুজনবাগান এলাকায় তাঁকে পেয়ে কয়েকটি মোটরবাইকে আসা দুষ্কৃতীরা তাঁকে লক্ষ্য করে পর পর পাঁচটি গুলি চালিয়ে পালায়। বাসিন্দারা তাঁকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অস্ত্রোপচার করে গুলি বের করার সময়ে তিনি মারা যান।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

চুঁচুড়া শেষ আপডেট: ২৪ জুন ২০১৪ ০৪:৪২
Share:

ফের হুগলির জেলা সদর চুঁচুড়ায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে প্রকাশ্যে খুন হলেন এক যুবক। সোমবার রাতে সুজনবাগান এলাকার এই ঘটনায় ফের শহরের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল।

Advertisement

পুলিশ সূত্রের খবর, নিহতের নাম বিষ্ণু মজুমদার (৩০)। বাড়ি চুঁচুড়ার দেশবন্ধু পল্লিতে। রাত ৮টা নাগাদ সুজনবাগান এলাকায় তাঁকে পেয়ে কয়েকটি মোটরবাইকে আসা দুষ্কৃতীরা তাঁকে লক্ষ্য করে পর পর পাঁচটি গুলি চালিয়ে পালায়। বাসিন্দারা তাঁকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অস্ত্রোপচার করে গুলি বের করার সময়ে তিনি মারা যান।

তবে, কারা কেন ওই যুবককে খুন করল তা নিয়ে পুলিশ অন্ধকারে। নিহতের পরিবারের লোকজনও এ নিয়ে কিছু বলতে পারছেন না। ঘটনাস্থলে তদন্তে যান ডিএসপি (ডি অ্যান্ড টি) দেবশ্রী সান্যাল-সহ জেলা পুলিশের পদস্থ কর্তারা। জেলা পুলিশের এক কর্তা বলেন, “দুষ্কৃতীদের ধরতে তল্লাশি চলছে। পুলিশ সব দিক খোলা রেখেই তদন্ত শুরু করেছে।”

Advertisement

এর আগে, গত ১৬ এপ্রিল রবীন্দ্রনগর এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে দু’দল দুষ্কৃতীর মধ্যে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয় এক যুবকের। জখম হন এক জন। সে দিনের ঘটনা এখনও শহরের অনেকের মনেই টাটকা রয়েছে। তার মধ্যে ফের একটি খুনের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ মানুষ। জেলা সদরে দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য লাগামছাড়া ভাবে বাড়ছে বলেও অনেকে মনে করছেন।

এ দিন নিহত বিষ্ণু ঢালাই-মিস্ত্রির কাজ করতেন। তাঁর দাদা বিমল বলেন, “ভাই আমার সঙ্গেই কাজ করত। এ দিন কাজে যায়নি। সন্ধ্যায় আমি কাজ থেকে ফিরে শুনছি এই ঘটনা। কারা কেন ওকে মারল বুঝতে পারছি না।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement