বুধবার ব্যান্ডল স্টেশনের চেহারা। নিজস্ব চিত্র।
প্রথম দিন ভিড় কেমন হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা ছিল। যাত্রী সুরক্ষার সব রকম ব্যবস্থাও নেওয়া হয় রেলের পক্ষে। তবে অফিস টাইমে কিছুটা ভিড় লক্ষ্য করা গেলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীর সংখ্যা কমতে থাকে হাওড়া ব্যান্ডেল শাখায়। সচেতনতা দেখা গেল যাত্রীদের মধ্যেও। মাস্ক পরে, স্যানিটারজার নিয়ে ট্রেনে উঠেছেন যাত্রীরা। অনেকে বসার আগে নিজেরাই স্যানিটাইজ করেছেন সিট। মাঝের ক্রস মার্ক করা সিট ছেড়েও বসেছেন সকলে। তবে অফিস টাইমে সেই নিষেধ না মানার ছবিও দেখা যায়।
ব্যান্ডেল জংশনে এ দিন সকাল থেকেই আরপিএফ, জিআরপির ব্যস্ততা চোখে পড়ে। স্টেশনে ঢোকার মুখে যাত্রীদের থার্মল স্ক্রিনিং ও স্যানিটাইজার দেন সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা। প্ল্যাটফর্মে ঢোকা ও বার হওয়ার পথ নির্দিষ্ট করা ছিল। প্রতিনিয়ত মাইকে প্রচারও করা হয় কোভিড বিধি মানার অনুরোধ জানিয়ে।
সকাল ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত হাওড়া যাওয়ার ট্রেন গুলিতে ভালই ভিড় ছিলই। অনেক ক্ষেত্রেই সামাজিক দূরত্ববিধি মানার বালাই ছিল না। তবে বেলার দিকে অনেকটাই ফাঁকা হয়ে যায় স্টেশন ও ট্রেন।