টুকরো খবর

দলীয় কার্যালয়ে একটি বৈঠক চলাকালীন বলাগড়ের তৃণমূল বিধায়ক অসীম মাঝিকে হেনস্থার অভিযোগ উঠল দলেরই এক শ্রেণির কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। সোমবার বিকেলে বলাগড়ের জিরাট-কবুরা তৃণমূল কার্যালয়ে ওই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৫ অগস্ট ২০১৪ ০০:৩২
Share:

তৃণমূলের বিধায়ককে দলীয় বৈঠকে হেনস্থার নালিশ

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা • বলাগড়

দলীয় কার্যালয়ে একটি বৈঠক চলাকালীন বলাগড়ের তৃণমূল বিধায়ক অসীম মাঝিকে হেনস্থার অভিযোগ উঠল দলেরই এক শ্রেণির কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। সোমবার বিকেলে বলাগড়ের জিরাট-কবুরা তৃণমূল কার্যালয়ে ওই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই অসীমবাবু দলের জিরাট-কবুরা অঞ্চল সভাপতি নিখিল দেবনাথকে অপসারণের প্রস্তাব পেশ করেন বলে অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দু’পক্ষের ধাক্কাধাক্কিও হয়। শেষমেশ বৈঠক ভেস্তে যায়। অসীমবাবু অবশ্য ঘটনার কথা স্বীকার করেননি। তাঁর দাবি, “ওখানে কোনও গোলমাল হয়নি। দলের সাংগঠনিক বৈঠক ডাকা হয়েছিল। তা নিয়েই কথাবার্তা হয়।” তবে, বৈঠকে উপস্থিত নিখিলবাবুর অভিযোগ, “আমার কাজ বিধায়কের পছন্দ না হওয়ায় তিনি নিজের পছন্দের লোককে ওই পদে বসাতে চাইছেন। তা নিয়েই কিছু কর্মী-সমর্থক অসন্তোষ প্রকাশ করেন।” তৃণমূূলের একটি সূত্রের দাবি, বেশ কিছু দিন ধরেই নিখিলবাবু যাতে আর ওই পদে না থাকেন সে ব্যাপারে চেষ্টা করছিলেন অসীমবাবু। এ দিন তা নিয়েই বৈঠক ডেকেছিলেন তিনি। হুগলি জেলা তৃণমূল সভাপতি তপন দাশগুপ্ত বলেন, “বিধায়ক কোনও অঞ্চল সভাপতিকে সরাতে পারেন না। এটা তাঁর এক্তিয়ারে নেই। বলাগড়ের দলীয় বৈঠকে মতানৈক্য হয়েছে বলে শুনেছি। খতিয়ে দেখে দলীয় ভাবে ব্যবস্থা নেব।”

Advertisement

ঘরে বসেই স্টেট ব্যাঙ্কের পরিষেবা

নিজস্ব সংবাদদাতা • আরামবাগ

ঘরে বসেই গ্রাহকেরা যাতে পরিষেবা পান সে ব্যাপারে উদ্যোগী হয়েছে স্টেট ব্যাঙ্ক। সোমবার বিকেলে আরামবাগের মহকুমাশাসকের অফিসের প্রেক্ষাগৃহে ‘স্টেট ব্যাঙ্ক আপনার দরজায়’ শীর্ষক একটি শিবিরের আয়োজন করে আরামবাগ মহকুমায় সেই পরিষেবার সূচনা করল তারা। ওই রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের আরামবাগ শাখার আধিকারিকরা কী ভাবে চটজলদি পরিষেবা মিলবে তা নিয়ে শ্রোতাদের সচেতন করেন। নিশ্চয়তা দেওয়া হয়, টেলিফোনে ডাকলেই ব্যাঙ্কের বিভিন্ন বিভাগের আধিকারিকেরা বাড়ি গিয়ে পরিষেবা দেবেন। আধিকারিকদের ফোন নম্বরও বিলি করা হয়। ওই রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের আরামবাগ শাখার ডেপুটি ম্যানেজার অমিতশঙ্কর মিত্র বলেন, “বাড়িতে বসে ব্যাঙ্কের যাবতীয় পরিষেবা পাওয়ার বিষয়টি মানুষকে অবহিত করতে বিভিন্ন জায়গায় প্রচারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মহকুমার বিভিন্ন জায়গায় ই-কর্নারও খোলা হবে।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement