চন্দননগর আলোর শহর। তাই এই শহরে পথঘাটে আলো আছে। রাজপথ ছাড়া পাড়ার রাস্তাগুলোয় আরও একটু আলোর প্রয়োজন।
চন্দননগরের রাস্তাঘাট এমনিতে ভাল। তবে সারানোর পর অনেক জায়গায় পাথর উঠে যায়। আমি চাই রাস্তা সারানোর পর নজরদারি চলুক।
চন্দননগর শহরে অনেক বাইরের মানুষ আসেন। আমি চাই শহর পরিচ্ছন্ন থাকুক। কর্পোরেশন চেষ্টা করে। তবে আমি যে ওয়ার্ডে থাকি সেই ৩৩ নম্বর লাগোয়া আট নম্বর ওয়ার্ডে একটি ভাগাড় রয়েছে। সেখান থেকে এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়ায়। খোলা ভ্যাটে আবর্জনা ভরে থাকে। এগুলো নজর দেওয়া প্রয়োজন।
চন্দননগরে পানীয় জলের সমস্যা নেই। তবে জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় বিদ্যুৎ সংযোগ কাটতে হয়। তাই পুজোর সময় দুটো দিন একটু অসুবিধা হয়। তবে সার্বিক ভাবে জলের অভাব নেই।
চন্দননগরের মূল নিকাশি হল গড়। সেই গড় সংস্কার শুরু হয়ে থমকে গিয়েছে কেন জানি না। কিছু জায়গায় জল জমে। নর্দমাগুলো ভরে থাকে। এগুলোতে নজর দিলে ভাল। এমনিতে শহরের নিকাশি ব্যবস্থা উন্নত।
চন্দননগর আলোর শহর। তাই এই শহরে পথঘাটে আলো আছে। রাজপথ ছাড়া পাড়ার রাস্তাগুলোয় আরও একটু আলোর প্রয়োজন।
ফরাসডাঙায় পরিচ্ছন্নতা যেন বজায় থাকে। বস্তির ছেলেমেয়েরা এই করোনা অতিমারির সময় যেন পড়াশোনার সু্যোগ থেকে বঞ্চিত না হয়। আলোকশিল্পীরা কাজ হারিয়েছেন এই সময়। তাঁরা যেন অন্য পেশায় সরে না যান। শহরের পথের পাশে মেয়েদের স্বাস্থ্যের জন্য স্যানিটারি ন্যাপকিনের ভেন্ডিং মেশিন বসানো যেতে পারে। শুধু বসালেই হবে না। সময়ে রিফিল করা এবং সেগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করাও জরুরি। নতুন পুরবোর্ডের কাছে এগুলোই চাই।