—নিজস্ব চিত্র।
বৈদ্যবাটিতে শেওড়াফুলি-তারকেশ্বর রেল লাইনের উপর দিল্লি রোডের সেতু মেরামতের কাজে রেলের বিরুদ্ধে ঢিলেমির অভিযোগ তুললেন ট্রাক চালকরা। দীর্ঘ দিন ধরে সেতুর কাজ চলতে থাকায় বেশ সমস্যায় পড়েছে তাঁরা। অনেকটা পথ ঘুরে গন্তব্যে পৌঁছতে হচ্ছে তাঁদের।
দিল্লি রোডের সম্প্রসারনের কাজ চলছে দীর্ঘদিন। বৈদ্যবাটির দীর্ঘাঙ্গী মোরের কাছে তারকেশ্বর রেল লাইনের উপর একটি নতুন সেতুও তৈরি হচ্ছে। রাস্তার কাজ শেষ হলেও সেতুর কাজ হয়নি। ফলে সম্প্রসারিত দিল্লি রোডও চালু করা যায়নি। যার জেরে পুরনো ভাঙাচোরা রেলসেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল করছিল। সম্প্রতি ওই পুরনো সেতু পরিদর্শনে এসে ভারী যানবাহনের চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে রেল। এতেই বেকায়দায় পড়েছেন ট্রাক চালকরা।
তাঁদের দাবি, সাধারণত রেল লাইনের উপর কোনও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণ করে রেল। সেই কাজেই ইচ্ছাকৃত দেরি করা হচ্ছে। যাঁর জেরে কলকাতা বা বর্ধমান যাওয়ার পণ্যবাহী বড় লরিকে ১৫-২০ কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এ দিকে বাজারে তেলের দাম আকাশছোঁয়া। জিটি রোড হয়ে অনেকটা পথ ঘুরে আবার দিল্লি রোডে উঠতে হচ্ছে, এতে তেল খরচা বাড়ছে, বলেন পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ।