CCTV camera

নজর-ক্যামেরা বসানো হল স্কুলে

১৯৯৯ সালে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার থেকে শিক্ষক ও কর্মী মিলিয়ে ১৩ জন এবং ৮০ জন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুকে নিয়ে রাজ্য সরকার এই স্কুল চালু করে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

উলুবেড়িয়া শেষ আপডেট: ১৮ মে ২০২৩ ০৭:৩৬
Share:

নজর-ক্যামেরা লাগানো হল জগৎপুরের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন পড়ুয়াদের আনন্দ ভবন আবাসিক বিদ্যালয়ে। নিজস্ব চিত্র Sourced by the ABP

কর্মীর সংখ্যা কম। গ্রামীণ হাওড়ায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের একমাত্র আবাসিক বিদ্যালয় জগৎপুরের ‘আনন্দ ভবন’-এ নজরদারির জন্য চারটি সিসিক্যামেরা লাগানো হল।

Advertisement

টিচার ইনচার্জ অজয় দাস জানান, আবাসিকের সংখ্যা বাড়লেও তাদের দেখভালের জন্য পর্যাপ্ত কর্মী নেই। দীর্ঘদিন নিয়োগ বন্ধ। তাই আবাসিকদের নিরাপত্তা ও নজরদারির জন্য সিসিক্যামেরা লাগানো হল।

১৯৯৯ সালে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার থেকে শিক্ষক ও কর্মী মিলিয়ে ১৩ জন এবং ৮০ জন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুকে নিয়ে রাজ্য সরকার এই স্কুল চালু করে। প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হয়। শিক্ষক ও কর্মী মিলিয়ে ইতিমধ্যে ন’জন অবসর নিয়েছেন। বাকিদের পক্ষে ছাত্রছাত্রীদের সমস্যা হচ্ছে বলে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।

Advertisement

অজয়বাবু আরও জানান,স্কুল চত্বরজুড়ে আটটি ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। অর্থ সঙ্কটের কারণে বর্তমানে চারটি বসানো হল। এক অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী তথা স্কুলের শুভাকাঙ্ক্ষী দীনবন্ধু মুখোপাধ্যায় কিছু অর্থ সাহায্য করেছিলেন। সেই অর্থেই এই সিসিক্যামেরা লাগানো হয়েছে।

বিদ্যালয়ের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন অভিভাবকেরা। তাঁদের মধ্যে একজন বলেন, ‘‘আমার দৃষ্টিহীন ছেলে এই স্কুলে পড়ে। স্কুল চত্বরে একাধিক সিসিক্যামেরা থাকলে সহজেই আবাসিকদের গতিবিধি জানা যাবে। আমরা অভিভাবকেরা নিশ্চিন্তে থাকতে পারব।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement