এমন মানুষ দুষ্কর যাঁরা অম্বলে ভোগেন না। ডাক্তার অভিজিৎ ভট্টাচার্য জানান, বেশি গরম আর মশলাদার খাবার থেকেই অম্বলের সম্ভাবনা থাকে। অম্বল এড়াতে ভরপেট খাবেন না। যে সব সব্জি হজম করতে পারেন না, সেগুলো এড়িয়ে চলবেন। রাতের খাওয়া ন’টার মধ্যে খেলে ভাল। ব্রেকফাস্ট বাদ দেবেন না। ঘন ঘন অম্বলে ভুগলে ডাক্তার দেখানো দরকার। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক সুবলকুমার মাইতি জানান, নুন মাখানো আমলকি বা যষ্ঠিমধুতে অম্বল কমে।
• অম্বল এড়াতে জল বেশি খান।
• খেয়েই শুয়ে পড়বেন না। ঘণ্টা দু’য়েক পর শোবেন।
• ধূমপান, আর ঘন ঘন চা কফি চলবে না।
• সকালে খালি পেটে নিম পাতার মিহি চূর্ণ আধ থেকে এক গ্রাম জল দিয়ে খেতে হবে। রাতে ১ কাপ ঠান্ডা জলে ৫ গ্রাম মেথি ভিজিয়ে সকালে সেই মেথি চটকে নিয়ে জলটা ছেঁকে নিয়ে খেতে হবে।
• অম্বলের সঙ্গে পেটে যন্ত্রণা হলে পাকা তেঁতুলের খোসা পুড়িয়ে সাদা ছাই করে সেটি ভাত খাওয়ার পর খেতে হবে।
• ১০ গ্রাম শুকনো কুলেখাড়া আর ৫ গ্রাম আমলকি ৫ কাপ জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে সেই জল ফুটিয়ে ১ কাপ করে অর্ধেকটা সকালে, বাকিটা বিকেলে খেতে হবে।
• বাবলা গাছের কচি পাতা চিবিয়ে খেলে অম্বল দূর হয়।