ফাইল ছবি
বিচারপতির চেম্বার থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর অফিসে ফোন করা হয়। কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে ফোনে কথা বলেন আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত।
আদালতের নির্দেশ, এখনই নির্দেশের কপি সিআরপিএফ-কে দেওয়া হোক। বৃহস্পতিবার সকালেই মামলকারীরা কোর্টে আসতে পারেন। রাত সাড়ে ১২টার পর কেউ ঢুকতে পারবেন না এসএসসি অফিসে। সাড়ে ১২টার মধ্যে আচার্য সদন ঘিরে ফেলবে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার মধ্যে এসএসসি-র সচিবকে সিসিটিভি ফুটেজ আনার নির্দেশ দিল আদালত। সিবিআই যে হেতু তদন্ত করছে, নথি ঠিক রাখতে সিআরপিএফ-এর সাহায্য নিতে পারে তারা।কেন্দ্রীয় বাহিনী দুপুর ১টা পর্যন্ত এসএসসি অফিস ঘেরাও করে থাকবে। কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। একমাত্র সিবিআই আধিকারিকরা সেখানে যেতে পারেন।
বিচারপতি: ৫ সদস্যের কমিটির কম্পিউটারের সমস্ত নথি নষ্ট করতে পারে এমনটা জানিয়েছেন আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত।
‘‘প্রধান বিচারপতি অনুমতি না দিলে আমি বসতাম না’’, শুনানিতে বললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
বিচারপতি: রাত ৯:৪০ মিনিট নাগাদ দুই আইনজীবী আমার চেম্বারে।
বিচারপতি উঠে গেলেন। হাই কোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রাটের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে।
বিচারপতি: ডেপুটি রেজিস্ট্রার আসছেন। প্লিজ আমাকে ৫ মিনিট সময় দিন। আমার নির্দেশ তাঁকে জানাব।
শুনানিতে হার্ড ডিস্ক-সহ সমস্ত তথ্য সংরক্ষণের দাবি।
এর মধ্যে কারা এসএসসি অফিসের ভিতরে ঢুকেছে তার সিসিটিভি ক্যামেরা পরীক্ষা করা হোক, শুনানিতে দাবি করলেন মামলাকারীর আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।
নিজের চেম্বারে বসেই মামলা শুনছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
ভার্চুয়াল মাধ্যমে শুনানিতে অংশ নিয়েছেন বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে ভার্চুয়াল মাধ্যমে চলছে শুনানি। রাত সাড়ে দশটা থেকে শুনানি শুরু হয়েছে।
এসএসসি-র নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ হয়েছে। মামলাকারীদের দাবি, তথ্য নষ্ট করা হতে পারে। এসএসসি অফিসে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের আবেদন জানিয়ে ফের মামলা আদালতে। জরুরি ভিত্তিতে শুনানি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে।