শাটারস্টক থেকে নেওয়া প্রতীকী চিত্র।
করোনার জেরে দীর্ঘ ৭ মাস বন্ধ ছিল রেল পরিষেবা। ধীরে ধীরে তা স্বাভাবিক হচ্ছে। রেললাইনে ট্রেনের চাকা গড়াতেই বাড়ছে যাত্রীদের চাপও। পরিস্থিতি সামাল দিতে আরও ৭টি স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পূর্ব রেল। এই ৭টি পুরোদস্তুর রিজার্ভ করা স্পেশাল ট্রেন চলবে শিয়ালদহ-লালগোলা, শিয়ালদহ-সহরসা, হাওড়া-ধানবাদ, হাওড়া-মুম্বই, মালদহ-কিউল এবং ভাগলপুর-রাঁচির মধ্যে। ১ ডিসেম্বর থেকেই চালু হচ্ছে ওই বিশেষ ট্রেন।
• ১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে ছাড়বে শিয়ালদহ-লালগোলা স্পেশাল ট্রেন। আবার পরের দিন অর্থাৎ ২ ডিসেম্বর ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে লালগোলা থেকে শিয়ালদহের উদ্দেশে ছাড়বে ওই স্পেশাল ট্রেন।
• ১ ডিসেম্বর শিয়ালদহ থেকে সহরসা যাওয়ার জন্য স্পেশাল ট্রেন ছাড়বে রাত ৮টা ১০ মিনিটে। পরের দিন সহরসা থেকে দুপুর ২ট ৫০ মিনিটে শিয়ালদহের উদ্দেশে রওনা দেবে ওই ট্রেনটি।
• শিয়ালদহ থেকে সহরসা যাওয়ার আরও একটি ট্রেন মঙ্গল এবং বৃহস্পতিবার বাদে সপ্তাহে ৫ দিন চলবে। ট্রেনটি শিয়ালদহ থেকে রাত ৮টা ১০ মিনিটে ছাড়বে। আবার সহরসা থেকে বুধ এবং শুক্রবার বাদে সপ্তাহে ৫ দিন দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে শিয়ালদহের উদ্দেশে রওনা দেবে ট্রেনটি।
• ১ ডিসেম্বর হাওড়া থেকে ধানবাদের উদ্দেশে স্পেশাল ট্রেন যাত্রা শুরু করার কথা বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে। আবার ২ ডিসেম্বর থেকে ধানবাদ থেকে ওই স্পেশাল ট্রেন হাওড়া রওনা দেবে ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে।
• ১ ডিসেম্বর হাওড়া থেকে মুম্বই সুপার ফাস্ট স্পেশাল ট্রেন ছাড়ার কথা রাত্রি ১১টা ৩৫ মিনিটে। আবার হাওড়ার উদ্দেশে মুম্বই থেকে ওই ট্রেন ছাড়বে ৩ ডিসেম্বর রাত ১০টা ১৫ মিনিটে।
• ১ ডিসেম্বর মালদহ থেকে কিউল স্পেশাল ট্রেন ছাড়বে ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে। আবার কিউল থেকে দুপুর ২টোয় মালদহে রওনা দিতে চলেছে ওই ট্রেন।
• ১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টা ৫ মিনিটে ভাগলপুর থেকে রাঁচির উদ্দেশে ছাড়ার কথা স্পেশাল ট্রেন। আবার ২ ডিসেম্বর রাঁচি থেকে ট্রেনটি ভাগলপুর রওনা দেওয়ার কথা সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে।
এই পরিষেবার মাধ্যমে যুক্ত হবে একাধিক মহানগর এবং ছোট শহর। স্পেশাল ট্রেনের বুকিং শুরু হবে ২৬ নভেম্বর থেকে। টিকিট পাওয়া যাবে অনলাইনে এবং প্যাসেঞ্জার রিজার্ভেসন সিস্টেমের মাধ্যমে।