বাদুড়িয়ায় প্রচারসভায় চিরঞ্জিত্।
কংগ্রেস নেতৃত্বের সঠিক পরিচালনার অভাবে দলে চোর-ডাকাতে ভরে গিয়েছে। কয়লা-টু-জি থেকে কোটি কোটি টাকার কেলেঙ্কারি। রাহুলের অবস্থা অনেকটা গৌতম গম্ভীরের মতো। পর পর তিনটেতে শূন্য। তার উপর যেখানে যাচ্ছে সেখানে হারছে। অন্যদিকে, নিজেকে ধর্ম নিরপেক্ষ বলা দেশের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মোদি কাশ্মীরে না গিয়ে এ রাজ্যে এসে যে দামে ছবি বিক্রি হয়নি তা নিয়ে মিথ্যা অভিনয় করছেন। ইংরাজি তুলে দিয়ে বামফ্রন্ট মানুষকে বোকা বানিয়ে ঠকিয়েছে। বুদ্ধবাবু কখনও পাহাড়ে যেতে পারেননি। মমতা কিন্তু পাহাড় শান্ত করেছেন। যার জন্য গুরুঙ্গ এখন বাধ্য হযে বলছেন, ‘আর বন্ধ নয়’।
বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইদ্রিস আলির সমর্থনে মঙ্গলবার বাদুড়িয়ার পুেঁড়ায় একটি স্কুল মাঠে প্রচারে এসে এ ভাবেই কংগ্রেস-বিজেপি-সিপিএমকে আক্রমণ করেন বারাসতের তৃণমূল বিধায়ক চিরঞ্জিত্ চক্রবর্তী। তিনি বলেন, “একটা ভয়ঙ্কর সময়ে চতুর্মুখী লড়াই হচ্ছে। দেশের প্রধান তিনটি দলের যখন এই অবস্থা সেই সময় দিন-রাত এক করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষের উন্নয়নের জন্য ছুটে বেড়াচ্ছেন।” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তথা তৃণমূলকে জেতানোর ডাক দিয়ে বিধায়ক বলেন, “মনে রাখবেন ৩৪ বছরের শূন্যতা কখনও ৩৪ মাসে পূর্ণ করা সম্ভব নয়। এই নির্বাচনে মমতার সৈনিকরা জয়ী হলে রাজ্যের আরও উন্নয়ন হবে।”