—প্রতীকী চিত্র।
আজ, সোমবার থেকেই রাজ্যের বেশির ভাগ পর্যটন কেন্দ্র খোলা হচ্ছে। ইতিমধ্যে উত্তরবঙ্গের পাহাড়ে জুলাই থেকে ৩০০টি হোটেলের ঝাঁপ বন্ধের কথা জানিয়েছে মালিকপক্ষ। এই নিয়ে এবং আরও কিছু বিষয় নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে জিটিএ। দিঘা ও মন্দারমণিতে আজ থেকে কয়েকটি হোটেল খুললেও বাকিগুলি কবে খুলবে, তা নিয়ে বুধবার হোটেল মালিক ও প্রশাসনের বৈঠক রয়েছে। ঝাড়গ্রামে দু’টি সরকারি আবাস খোলার পাশাপাশি পর্যটক টানতে শ্যুটিং স্পট ধরে সিনে-পর্যটনের ভাবনাচিন্তা চলছে। আজ থেকে ডায়মন্ড হারবারের সাগরিকা টুরিস্ট লজ খোলা হবে। তবে বকখালি পিকনিক স্পটএবং সাগরের পর্যটনকেন্দ্র খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি। গেস্টহাউস-সহ উত্তর ২৪ পরগনার টাকি পর্যটনকেন্দ্রও খুলছে। পশ্চিম বর্ধমানের মাইথনে পর্যটক নিবাসটি খুললেও বাকি বেসরকারি হোটেল এখনই খুলবে না। বিষ্ণুপুরের সরকারি ট্যুরিস্ট লজ এবং বেসরকারি হোটেল-লজ খুলছে। মুকুটমণিপুরের বেসরকারি হোটেল ও লজও খোলা হচ্ছে। পুরুলিয়ায় অযোধ্যা পাহাড়েও বেসরকারি হোটেল, রিসর্ট খুলে যাচ্ছে। হাওড়ার গাদিয়াড়া ও গড়চুমুকে করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলেছে বলে সেগুলি খোলা হচ্ছে না। মন্দারমণিতে হোটেল না খোলার আর্জি জানিয়ে বিডিও-কে স্মারকলিপি দিয়েছেন গ্রামবাসীরা।