কৃষ্ণনগর থেকে বেথুয়াডহরির পথে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। নিজস্ব চিত্র।
বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় হয়েছিল পলাশির প্রান্তরে। সেই ঐতিহাসিক পলাশিতেই সভা করে আজ, শনিবার মুর্শিদাবাদের সীমানায় প্রবেশ করতে চলেছে প্রদেশ কংগ্রেসের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। পলাশির রেলগেটে সভা করে নিজের জেলা মুর্শিদাবাদে আজ পদযাত্রা নিয়ে ঢোকার কথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর।
সাগর থেকে পাহাড়ের পথে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ শুক্রবার ছিল নদিয়ায়। কৃষ্ণনগর থেকে বেথুয়াডহরি পর্যন্ত প্রায় ২৮ কিলোমিটার পদযাত্রা শুরু হয়েছিল নদিয়া জেলা কংগ্রেস দফতরের সামনে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করে। ছিলেন ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র সমন্বয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য, নদিয়া জেলা কংগ্রেস সভাপতি অসীম সাহা। পদযাত্রায় এ দিন শামিল হয়েছিলেন প্রদেশ কংগ্রেসের মুখপাত্র সৌম্য আইচ রায়, অশোক ভট্টাচার্য, সুমন রায়চৌধুরী, চন্দন ঘোষ চৌধুরী-সহ প্রদেশ কংগ্রেসের গোটা মিডিয়া টিম, প্রদেশ যুব কংগ্রেস সভাপতি আজ়হার মল্লিক ও যুব কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অর্ঘ্য গণ প্রমুখ। নদিয়ার পর্ব শেষ করে আজ মুর্শিদাবাদের সীমানায় ঢুকে কাল, রবিবার থেকে শুরু হবে ওই জেলার পদযাত্রা। গোটা সপ্তাহ মুর্শিদাবাদ ঘুরে আগামী ১৫ জানুয়ারি ফরাক্কায় মালদহ জেলা কংগ্রেসের হাতে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র দায়িত্ব হস্তান্তর হওয়ার কথা।