বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করছেন পুর-স্বাস্থ্যকর্মীরা।—নিজস্ব চিত্র।
বিভিন্ন পুরসভা এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে থার্মাল স্ক্রিনিং, তথ্য সংগ্রহ, রিপোর্ট তৈরি-সহ করোনা মোকাবিলায় নানা কাজ করছেন পুর-স্বাস্থ্যকর্মীরা। মুখ্যমন্ত্রী যাঁদের ‘আশা’ কর্মী বলছেন। কিন্তু এই কর্মীদের অধিকাংশের কাছেই মাস্ক, গ্লাভ্স, স্যানিটাইজার নেই, পিপিই তো দূরের কথা। মাসিক বেতন ৩১২৫ টাকায় ঝুঁকি নিয়ে এখন কাজ করছেন পুর-স্বাস্থ্যকর্মীরা। মুখ্যমন্ত্রী এঁদেরও ১০ লক্ষ টাকা বিমার আওতায় আনার কথা বলেছেন। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ পুর-স্বাস্থ্যকর্মী ইউনিয়নের রাজ্য সভাপতি সুচেতা কুণ্ডু এবং যুগ্ম সম্পাদক কেকা পাল ও পৌলমী করঞ্জাই সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন, আগে তাঁদের বাঁচার অধিকার সুরক্ষিত হোক। মুখ্যমন্ত্রী ও পুরমন্ত্রীকে এই দাবি জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন তাঁরা। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম অবশ্য বৃহস্পতিবার বলেন, ‘‘আমরা পুর-স্বাস্থ্যকর্মীদের মাস্ক, গ্লাভ্স, স্যানিটাইজার ইত্যাদি দিচ্ছি। যেমন যেমন পাওয়া যাচ্ছে, তেমন তেমন দেওয়া হচ্ছে।’’