খুনে সাজা যাবজ্জীবন

খুনের মামলায় সাত অভিযুক্তের মধ্যে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হল এক জনের। বাকিদেরও জেলা হেফাজত ও জরিমানা হয়েছে। বুধবার কাটোয়ার অতিরিক্ত জেলা দায়রা আদালত ওই সাজা ঘোযণা করে। ১৯৯৯ সালের মার্চে মঙ্গলকোটের কুড়ুম্বা গ্রামে জমির বিবাদকে কেন্দ্র করে খুন হয়েছিলেন ভগীরথ পাল। খুনের দিনই তাঁর ছেলে দেবনারায়ণ পাল সাত জনের নামে অভিযোগ করেন। অভিযুক্ত চুড়ামনি কুণ্ডু, রতন কুণ্ডু, মোহন কুণ্ডু, রবি কুণ্ডু, ধানু কুণ্ডু, হিমালয় কুণ্ডু ও বানেশ্বর কুণ্ডুর মধ্যে চুড়ামনি ও মোহন মামলা চলাকালীনই মারা যান।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কাটোয়া শেষ আপডেট: ২১ মে ২০১৫ ০২:০৯
Share:

খুনের মামলায় সাত অভিযুক্তের মধ্যে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হল এক জনের। বাকিদেরও জেলা হেফাজত ও জরিমানা হয়েছে। বুধবার কাটোয়ার অতিরিক্ত জেলা দায়রা আদালত ওই সাজা ঘোযণা করে।

Advertisement

১৯৯৯ সালের মার্চে মঙ্গলকোটের কুড়ুম্বা গ্রামে জমির বিবাদকে কেন্দ্র করে খুন হয়েছিলেন ভগীরথ পাল। খুনের দিনই তাঁর ছেলে দেবনারায়ণ পাল সাত জনের নামে অভিযোগ করেন। অভিযুক্ত চুড়ামনি কুণ্ডু, রতন কুণ্ডু, মোহন কুণ্ডু, রবি কুণ্ডু, ধানু কুণ্ডু, হিমালয় কুণ্ডু ও বানেশ্বর কুণ্ডুর মধ্যে চুড়ামনি ও মোহন মামলা চলাকালীনই মারা যান। বাকিদের কারাদণ্ডের নিদের্শ হয় এ দিন। আইনজীবীরা জানান, রতনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা হয়েছে। বাকিদের ৭ বছরের জেল হেফাজত ও ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা দিতে বলা হয়েছে। আইনজীবীরা জানান, প্রায় পনেরো বছর আগে ভগীরথ পাল ও চুড়ামনির পরিবারের মধ্যে জমির সীমানা নিয়ে গণ্ডগোল বাধে। তার জেরেই চুড়ামনির চার ভাই ও তাদের ছেলেরা মিলে লাঠি-হাঁসুয়া দিয়ে খুন করে ভগীরথবাবুকে। তারপর থেকে মামলা চলছিল।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement