চিত্তরঞ্জনে তৈরি হওয়া রেল ইঞ্জিন। নিজস্ব চিত্র।
কর্মদক্ষতার অভিনব নিদর্শন রাখল চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানা। চলতি আর্থিক বছরে মাত্র ১৮৮ দিন কাজ হয়েছে সেখানে। এই সময়েই ২৫০টি বৈদ্যুতিক রেল ইঞ্জিন তৈরি করা হয়েছে রেলের ওই কারখানায়। তার মধ্যে শেষ ৫০টি ইঞ্জিন তৈরি করতে সময় লেগেছে মাত্র ২৯ দিন। ২৫০তম ইঞ্জিনটিকে আনুষ্ঠানিক ভাবে সবুজ সংকেত দিয়ে কাজ শুরু করার উদ্দেশ্যে মঙ্গলবার প্রেরণ করেছেন কারখানার মহাপ্রবন্ধক সতীশকুমার কাশ্যপ।
করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতেও সফল ভাবে চলতি আর্থিক বছরে ২৫০টি ইঞ্জিন উৎপাদনের জন্য চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানার সকল আধিকারিক ও কর্মীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন মহাপ্রবন্ধক। এই সাফল্যে খুশি সেখানকার কর্মীরাও। মহাপ্রবন্ধকের আশা, চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানা ইঞ্জিন উৎপাদনের ক্ষেত্রে তার শ্রেষ্ঠত্বের পরিচয় দিয়ে অতীতের সব ইঞ্জিন উৎপাদনের পরিসংখ্যানকে পিছনে ফেলবে। চলতি আর্থিক বছরে রেকর্ড সংখ্যক ইঞ্জিন উৎপাদন করে নতুন ইতিহাস রচনা করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।