বালিগঞ্জে জয় বাবুলের। আসানসোলে এগিয়ে তৃণমূল। অলংকরণ: শৌভিক দেবনাথ।
রেকর্ড মার্জিনে জয় শত্রুঘ্ন সিন্হার। তিন লক্ষের বেশি ভোটে আসানসোল থেকে জিতলেন তৃণমূল প্রার্থী।
আসানসোলে রেকর্ড ভোটে জয়ের ইঙ্গিত শত্রুঘ্নের। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির অগ্নিমিত্রা পালের চেয়ে ২ লক্ষ ৯৭ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন তিনি।
অগ্নিমিত্রা পালের গাড়ি লক্ষ্য করে ইট ছোড়ার অভিযোগ। যদিও সেই ঢিল গিয়ে পড়ে পুলিশের গাড়িতে। এর পর ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি এবং ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ওঠে দু’পক্ষের তরফে। অশান্তির ঘটনায় রিপোর্ট চেয়েছে কমিশন। এ নিয়ে পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়কের টিপ্পনী, ‘‘দেখিনি তো ইট পড়ল না কি?’’ পর ক্ষণে তাঁর মন্তব্য, ‘উনি জয় শ্রীরাম বলে উসকানি দিচ্ছিলেন।’’
বালিগঞ্জে জয় বাবুল সুপ্রিয়ের। ২০,০৩৮ ভোটে জয়ী বাবুল। পেলেন প্রায় ৪৮ শতাংশ ভোট।
রেকর্ড মার্জিনে জয়ের সম্ভাবনা শত্রুঘ্ন সিন্হার। ১৪ রাউন্ডের শেষে আসানসোলে ১ লক্ষ ৯৯ হাজার ভোটে এগিয়ে শত্রুঘ্ন। অন্য দিকে, বালিগঞ্জে ১৭,৯১৯ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়।
আসানসোলের সাতটা বিধানসভাতেই এগিয়ে তৃণমূল। এই লোকসভা কেন্দ্রে এখনও পর্যন্ত পাওয়া ফলাফল অনুযায়ী ১ লাখ ৪০ হাজার ভোটে এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস।
আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে এখন পর্যন্ত পাওয়া ফলাফল অনুযায়ী ১ লাখ ১০ হাজার ভোটে এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস।
আসনসোলে দশম রাউন্ড শেষে ৯০ হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে রয়েছে শত্রুঘ্ন সিন্হা।
ব্যবধান কমলেও এগিয়ে তৃণমূল। বালিগঞ্জে ৭ হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে বাবুল সুপ্রিয়। চতুর্থ স্থানেই রয়েছে বিজেপি। বামেরা এবার দ্বিতীয় স্থানে।
আসানসোলে ৭৮ হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিন্হা। এক এক রাউন্ড শেষে ব্যবধান বাড়াচ্ছেন তিনি। পিছিয়ে পড়ছেন অগ্নিমিত্রা পাল।
নবম রাউন্ড গণনার শেষে তৃণমূল ২৬,০৮৫টি ভোট। সিপিএম পেয়েছে ১৭,১৬৮টি ভোট। কংগ্রেস ৩,৭৮২টি ভোট এবং বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন ৩,৩৩৬টি ভোট।
অষ্টম রাউন্ডের গণনা শেষে তৃণমূল পেয়েছে ২৩,৫০১টি ভোট। কংগ্রেস পেয়েছে ৩,৫৪৮টি ভোট। বিজেপি ২,১১০টি ভোট এবং সিপিএম পেয়েছে ১৫,৩৯২টি ভোট
তৃতীয় রাউন্ড গণনার শেষে আসানসোলে ১৭ হাজার ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিন্হা। আসানসোলের চার কেন্দ্রে এগিয়ে তৃণমূল, বিজেপি এগিয়ে বাকি তিনে।
বালিগঞ্জে ব্যবধান কমল বাবুলের। সপ্তম রাউন্ড শেষে বাবুল পেয়েছেন ২১,২১৩টি ভোট। সিপিএম প্রার্থী সায়রা পেয়েছেন ১২,৬০০টি ভোট। কংগ্রেস প্রার্থী পেয়েছেন ৩ হাজারের বেশি কিছু ভোট। বিজেপির কেয়া ঘোষ পেয়েছেন ১,১৮১টি ভোট।
আসানসোলে ৮,৯২৪ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিন্হা।
বালিগঞ্জে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয়। ষষ্ঠ রাউন্ড শেষে তিনি এগিয়ে ৯ হাজারের বেশি ভোটে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম। তৃতীয় স্থানে কংগ্রেস এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে বিজেপি।
টালিগঞ্জে হারবেন জেনেও তিনি লড়েছিলেন। বালিগঞ্জে দাঁড়িয়ে মন্তব্য করলেন বাবুল সুপ্রিয়। পঞ্চম রাউন্ড শেষে বাবুল এগিয়ে ৮ হাজার ৪৯৯টি ভোটে। পঞ্চম রাউন্ডের শেষে তিনি ১৬,৫৪৮টি ভোট পেয়েছেন।বাবুলের কথায়, ‘আমি ওয়াফাদার সৈনিক’। বিজেপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে মানুষ। অন্য দিকে আসানসোলে এগিয়ে তৃণমূল। দ্বিতীয় রাউন্ডের শেষে তৃণমূল এগিয়েছে অনেকটাই।
তৃতীয় রাউন্ড শেষে তৃণমূল পেয়েছে ৯,৭৫১টি ভোট। কংগ্রেস ২,১৮৬টি ভোট। সিপিএম ৫,০৭৫টি ভোট এবং বিজেপি পেয়েছে ৬২১টি ভোট।
বালিগঞ্জে এগিয়ে রয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয়। এগিয়ে গিয়ে গায়ক-রাজনীতিক বললেন, ‘লেটস এনজয়’। তৃতীয় রাউন্ড শেষে চার হাজারের বেশি এগিয়ে বাবুল সুপ্রিয়। তবে তৃতীয় রাউন্ড শেষে দ্বিতীয় স্থানে বামেরা। বিজেপি রয়েছে চতুর্থ স্থানে। বিজেপি প্রার্থী এগিয়ে মাত্র ৬২১ ভোটে।
আসানসোলে তৃণমূল প্রথম রাউন্ডের শেষে ৬,৫০০ ভোটে এগিয়ে। আসানসোলের পাণ্ডবেশ্বর কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। রাজগঞ্জে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। আবার বরাবনিতে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। জামুড়িয়াতেও এগিয়ে ঘাসফুল। আসানসোল দক্ষিণ ও কুলটিতে এগিয়ে বিজেপি।