—প্রতীকী ছবি
করোনা-কালে তাঁরা অ্যালোপ্যাথ চিকিৎসকদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রোগীদের পরিষেবা দিয়েছেন বলে দাবি আয়ুষ চিকিৎসকদের। কিন্তু ওই চিকিৎসকদের অভিযোগ, সরকারি সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের সঙ্গে বিমাতৃসুলভ আচরণ করা হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে সম্প্রতি স্বাস্থ্য ভবনের সামনে প্রতিবাদ জানান রাষ্ট্রীয় বাল স্বাস্থ্য কার্যক্রম বা আরবিএসকে-র আওতাভুক্ত আয়ুষ চিকিৎসকেরা। তাঁরা স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তীর সঙ্গে দেখা করে নিজেদের দাবিদাওয়া জানান।
প্রতিবাদী চিকিৎসকেরা জানান, গত ২৯ ডিসেম্বরের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গে আরবিএসকে-র অধীনে কর্মরত মেডিক্যাল অফিসারদের (আয়ুষ) ‘এসডি২ ক্যাটেগরিতে’-তে রেখেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু এমবিবিএস চিকিৎসকেরা রয়েছেন এসডি১ ক্যাটাগরিতে। এটা আয়ুষ চিকিৎসকদের কাছে অত্যন্ত অসম্মানের। নবীনা দাস চক্রবর্তী নামে আন্দোলনকারী এক আয়ুষ চিকিৎসক বলেন, “আয়ুর্বেদিক, হোমিয়োপ্যাথি, ইউনানি পাঠ্যক্রম এমবিবিএসের সমতুল্য। তা হলে যোগ্য সম্মান ও সুবিধা কেন পাব না আমরা? ফিভার ক্লিনিক, সেফ হোমেও কাজ করেছেন আয়ুষ চিকিৎকেরা। সরকারের উচিত আমাদের সম্মান দেওয়া।”প্রাপ্য সুবিধা দাবি আয়ুষ ডাক্তারদের।