প্রতীকী ছবি।
স্কুল শিক্ষা কেন্দ্র (এসএসকে) এবং মাধ্যমিক শিক্ষা কেন্দ্রের (এমএসকে) শিক্ষকদের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতর থেকে শিক্ষা দফতরের অধীনে আনার কথা জানিয়েছে রাজ্য সরকার। শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় আগেই এ কথা জানিয়েছিলেন। সম্প্রতি এ ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তিও জারি করা হয়েছে। শিক্ষা দফতর সূত্রের খবর, এর ফলে এসএসকে এবং এমএসকে-র শিক্ষকেরা পার্শ্ব শিক্ষকদের সমমর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে বেতনের ক্ষেত্রে তাঁদের জন্য যা নির্ধারিত করা হয়েছে সেই বেতনই মিলবে।
শিক্ষা দফতরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসএসকে এবং এমএসকে শিক্ষকদের অবসরের বয়স ৬৫ বছর। কিন্তু পার্শ্ব শিক্ষকদের সমমর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা পাওয়ায় এসএসকে এবং এমএসকে শিক্ষকদের অবসরের বয়স ৬০ হবে। তবে এ ক্ষেত্রে একটি পথ খোলা রেখেছে শিক্ষা দফতর। তারা জানিয়েছে, পার্শ্ব শিক্ষকের সমান সুযোগ-সুবিধা কারা নেবেন এবং কারা নেবেন না, তা আগামী ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জানাতে হবে। আগামী ১ এপ্রিল থেকে এই নতুন নিয়ম কার্যকর করা হবে। শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী ও শিক্ষানুরাগী মঞ্চের রাজ্য সম্পাদক কিঙ্কর অধিকারীর বক্তব্য, ‘‘শিক্ষা দফতরে অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি সমর্থন জানাচ্ছি। কিন্তু অবসরের বয়স কমানো উচিত নয়। কারণ, অনেকেই বেশি বয়সে নিযুক্ত হয়েছেন।’’