শীতলপুর গেস্ট হাউসের বাইরে অ্যাম্বুলেন্স। নিজস্ব চিত্র।
শীতলপুর গেস্ট হাউসে অনুব্রতের স্বাস্থ্যপরীক্ষা করছেন স্থানীয় কলিয়ারির সাঁকতরিয়া হাসপাতালের চিকিৎসকেরা। তাঁর রক্তচাপ মাপা হচ্ছে এবং বিভিন্ন ধরনের ওষুধ দেওয়া হয়েছে বলেও সূত্রের খবর।
গ্রেফতারি মেমোতে কেষ্টকে সই করিয়ে বৃহস্পতিবারই সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা বীরভূমের তৃণমূল নেতাকে আদালতে তুলতে চান।
অনুব্রতকে নিয়ে শীতলপুর গেস্ট হাউসে পৌঁছলেন সিবিআই আধিকারিকরা। ইতিমধ্যেই তাঁকে গেস্ট হাউসের ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তৃণমূল নেতাকে সেখানেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বলেই সিবিআই সূত্রে খবর।
অনুব্রতকে আটক করা নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্য জুড়ে চাপানউতর তৈরি হয়েছে। তবে অনুব্রতের আইনজীবী সঞ্জীব দাঁ বলেন, ‘‘অনুব্রতবাবুকে ৪১-এ ধারায় নোটিস দেওয়া হয়েছে। এই নোটিসে জিজ্ঞাসাবাদ করা যায়। গ্রেফতার নয়। ওঁকে আটক করা হয়েছে। আমার মক্কেল তদন্তে সহযোগিতা করবেন। তাতে সিবিআই সন্তুষ্ট হবে আশা রাখি।’’
অনুব্রতকে নিয়ে আসানসোলের ইএসআই হাসপাতালে শীঘ্রই পৌঁছতে পারেন সিবিআই আধিকারিকরা। তার আগেই পুলিশ ও হাসপাতাল কর্মীদের তৎপরতা লক্ষ্য করা গেল ইএসআই চত্বরে।
আসানসোলের ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে অনুব্রতকে। এমনটাই জানা যাচ্ছে সিবিআই সূত্রে। সূত্রের খবর, অনুব্রতের জন্য ইএসআই হাসপাতালে ইতিমধ্যেই মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
অনুব্রতকে নিয়ে দুর্গাপুর পেরিয়ে আসানসোলের পথে এগিয়ে চলেছে সিবিআইয়ের কনভয়। কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে অনুব্রতকে? গন্তব্য এখনও স্পষ্ট নয়।
কলকাতার দিকে যাচ্ছে না অনুব্রতের কনভয়। পানাগড় মোড় থেকে দুর্গাপুরের দিকে বাঁকল সিবিআইয়ের কনভয়।
সিবিআইয়ের গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়ার সময় কাঁকসার হোটেলে নামানো হল অনুব্রতকে। তবে তাঁকে কী কারণে এই হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা স্পষ্ট নয়। ১০ মিনিট পরে তাঁকে আবারও এই হোটেল থেকে বার করে গাড়িতে তোলা হয়।
অনুব্রতকে গাড়িতে তুলে দুর্গাপুরে সিবিআইয়ের ক্যাম্প অফিসে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে তাঁকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।