প্রতীকী ছবি।
মাসখানেক আগে জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল কিশোরীর। শ্বশুরবাড়িতে থাকতে চায়নি সে। ফিরে আসে বাড়িতে। পড়তে চেয়েছিল। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখে মেয়েটি। জোর করে শ্বশুরবাড়ি পাঠালে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাবে বলেছিল। এ সব কথা সহ্য হয়নি পরিজনের। অভিযোগ, ঝগড়াঝাঁটির মাঝে হঠাৎই তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে দেয় জ্যাঠতুতো দাদা। পড়শি কয়েক জন রক্ষা করেন মেয়েটিকে। তবে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাকে। আটক করা হয়েছে তার দাদাকে। উদ্ধার হয়েছে বন্দুক। তবে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ। মঙ্গলবার কুলতলি থানার গাজির মোড়ের ঘটনা।
সম্প্রতি সে বাপের বাড়িতে ফিরে আসে। তার পরেই শুরু অশান্তি। মঙ্গলবার মেয়েটির জেঠু, দাদারা মারধর করে। প্রতিবেশী কয়েক জন যুবক থামাতে আসেন। ঝামেলার মধ্যেই নাবালিকার জ্যাঠতুতো দাদা মেয়েটির মাথা লক্ষ্য করে গুলি চালায় বলে অভিযোগ। এক প্রতিবেশী যুবক তাকে টেনে নিলে গুলি মেয়েটির হাত ছুঁয়ে বেরিয়ে যায়। তার ডান হাতের কয়েকটা আঙুল ঝলসে গিয়েছে। পড়শি যুবকও আহত হন। এর পরে প্রতিবেশীরাই মেয়েটিকে জামতলা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যান।