বেলুড় মঠের কুমারী পুজো। —নিজস্ব চিত্র
প্রতি বছরের মতো এ বারেও মহাষ্টমীতে সাড়ম্বরে কুমারী পুজো পালিত হল বেলুড় মঠে। এ বার কুমারী রূপে পুজো করা হল আরাধ্যা ভট্টাচার্যকে। গত বারের মতো এ বারেও ‘সুভাগা’ রূপে পুজো হয়। আরাধ্যার বয়স পাঁচ বছর ন’মাস ছয় দিন।
রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সাধারণ সম্পাদক স্বামী সুবীরানন্দ জানান, বেলুড় মঠে কুমারীপুজো দেখতে মানুষ আসে প্রধানত তিনটি কারণে— আধ্যাত্মিক, পড়াশোনা ও কৌতূহল মেটানোর জন্য। দেবতা বা দেবীর মধ্যে আমরা মায়ের রূপ দেখতে চাই। বিশেষ বয়সের বিশেষ গুণসম্পন্না একটি কুমারী মেয়েকে পুজো করা হয় এই দিনে। বেলুড় মঠে দুর্গাপুজো শুরু করেন স্বামী বিবেকানন্দ। শ্রীশ্রীসারদা দেবীর নামে দুর্গাপুজোর সঙ্কল্প করা হয়েছিল। সেই প্রথা আজও বহমান। সূচনা বর্ষেই ন’জন কুমারীকে একসঙ্গে পুজো করা হয়। তাদের মধ্যে এক জনকে স্বামী বিবেকানন্দ নিজের হাতে পুজো করেছিলেন।
রবিবার সকাল ৯টায় বেলুড় মঠের মূল মন্দিরের পাশে পুজোর মণ্ডপে শুরু হয় কুমারী পুজো।
এ বার পনেরো বছরে পা দিল ডানলপের বিবেকানন্দ সেবা প্রতিষ্ঠানের পুজো। মহাষ্টমীতে কুমারী রূপে পুজো করা হয় এগারো বছরের সুদিশা মুখোপাধ্যায়কে।
বিবেকানন্দ সেবা প্রতিষ্ঠানের কুমারী পুজো