viral news of marriage

গায়ে থাকে না এক টুকরো সুতো, পোশাক ছাড়াই মণ্ডপে আসেন দম্পতি, অতিথিরাও! কোথায় বসে এই বিয়ের আসর?

ভ্যালেন্টাইন দিবসে একটি বিলাসবহুল হোটেলের বিচফ্রন্ট লনে হওয়া বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন ২৯ দম্পতি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ১২ নভেম্বর ২০২৪ ০৭:৫৮
Share:

ছবি: প্রতীকী।

বিয়ে জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। বিশেষ এই দিনকে স্মরণীয় করে রাখতে অনেকেই অভিনব পন্থা বেছে নেন। বহু তারকা দম্পতির বিয়ের আয়োজন সংবাদের শিরোনামে এসেছে জাঁকজমক ও ব্যয়বহুলতার জন্য। তবে এই বিয়েতে যা হয় তা শুনে চোখ কপালে উঠতে বাধ্য।

Advertisement

বিবাহ কথাটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সুন্দর ও সুসজ্জিত পোশাকের বর, বধূ। কিন্তু জামাইকার একটি বিলাসবহুল হোটেলে এমনই এক বিবাহের অনুষ্ঠান হয় যেখানে বর, বধূ-সহ অতিথিদের গায়ে থাকে না এক টুকরো সুতোও। সমস্ত অতিথি পোশাক ছাড়াই উপস্থিত থাকেন। বর ও কনেও সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। একজোড়া নয়, ২০০৩ সালে এমন ২৯ জোড়া যুবক-যুবতী এই অদ্ভুত প্রথায় বিয়ে সারেন। ওই বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ভ্যালেন্টাইন দিবসে’ ওই হোটেলের বিচফ্রন্ট লনে সেই বিয়ের অনুষ্ঠানে নগ্ন হয়ে হাজির হন সব দম্পতি। ছিলেন ভিন্ন দেশের এবং ভিন্ন পেশার মানুষ।

রেভারেন্ড ফ্রাঙ্ক সার্ভাসিও নামে এক ব্যক্তি এই অদ্ভুত গণবিবাহের অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেছিলেন। তিনি বেশ কয়েক বছর ধরেই এই ধরনের বিয়ের পুরোহিত হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ২০০৩ সালে প্রথম নয়, এর আগেও এই হোটেলটিতে এই ধরনের বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। রিসর্টটি বিখ্যাত এই কারণেই। ২০০৩ সালের বিবাহটি প্রথম নগ্ন গণবিবাহ হিসাবে সংবাদের শিরোনামে চলে আসে। প্রতি বছরই এই হোটেলে ১০ থেকে ১২টি এই বিশেষ বিয়ের আয়োজন করা হয়ে থাকে বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement