Jan Shatabdi Express

ছুটছে জনশতাব্দী এক্সপ্রেস, গতি ঘণ্টায় ১৩০ কিমি, চালকের আসন থেকে দেখুন গতির সেই ছবি

জনশতাব্দী ছুটতে শুরু করলে চালকের আসন থেকে কেমন দেখা যায়? এর সর্বোচ্চ গতিই বা কত? সে ছবিই টুইট করেছেন চেন্নাইয়ের ডিআরএম।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

চেন্নাই শেষ আপডেট: ১০ অক্টোবর ২০২২ ১৬:৫৯
Share:

নির্দিষ্ট সময়ের আগেই গন্তব্যে জনশতাব্দী এক্সপ্রেস। প্রতীকী ছবি।

স্টেশনের যাত্রীরা সাবাধান! ভোঁ করে সাইরেন বাজাতে বাজাতে স্টেশনে ঢুকছে জনশতাব্দী এক্সপ্রেস। গতিতে যা বহু ট্রেনকেই হার মানায়। ট্রেন ছাড়ার সময় হলে তা হুস করে স্টেশনও ছাড়ে। পরিচিত এ ছবির বাইরেও আর একটি ছবি যাত্রীদের কাছে অধরাই থেকে যায়। তা হল, চালকের আসন থেকে এ ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি ছোঁয়ার দৃশ্য। সোমবার সকালে সে ছবিই টুইট করেছেন চেন্নাইয়ের ডিআরএম। নিমেষে তা ভাইরাল হয়েছে।

Advertisement

১ মিনিট ৮ সেকেন্ডের ভাইরাল ওই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, ট্রেনের স্পিডোমিটারের কাঁটা ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার ছুঁইছুঁই। ট্রেনের আশপাশের মাঠঘাট, গাছগাছালি ছাড়িয়ে ছুটছে ট্রেন। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তা ছুঁয়ে ফেলে ঘণ্টাপ্রতি ১৩০ কিলোমিটার... পেরিয়ে যায় ১৪০... ১৫০।

জনশতাব্দী ছুটতে শুরু করলে চালকের আসন থেকে কেমন দেখা যায়? এর সর্বোচ্চ গতিই বা কত? নিজের টুইটে চেন্নাইয়ের ডিআরএম গণেশ লিখেছেন, ‘‘জনশতাব্দীর ১২০৭৭ ট্রেনটি প্রথম দৌড়ে দক্ষিণ রেলওয়েতে ইতিহাস গড়ল। (সোমবার) সকাল ৭টা ২৫ মিনিটে এমএএস (যে স্টেশন কোডটি আমজনতার কাছে চেন্নাই সেন্ট্রাল নামে পরিচিত, সেই স্টেশন) থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়ওয়াড়া জংশনের উদ্দেশে প্রতি ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার গতিতে রওনা দিয়েছে।’’ যাত্রাপথের বিবরণীতে তিনি আরও বলেছেন, ‘‘নির্দিষ্ট সময়ের ৮ মিনিট আগেই ট্রেনটি অন্ধ্রের সুলুরুপেটায় পৌঁছয়। তার আগে সকাল ৯টা ২৯ মিনিটে গুডুর জংশন দিয়ে যায়। সেটিও নির্দিষ্ট সময়ের ৪ মিনিট আগেই।’’

Advertisement

ভাইরাল এই ভিডিয়োটি প্রায় ৬ হাজার সমাজমাধ্যম ব্যবহারকারীর পছন্দ হয়েছে। সে টুইটটি শেয়ার করেছেন জনা চল্লিশেক।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement