ননদকে পরচুলা পরতে বলেছিলেন কনে। প্রতীকী ছবি।
বিয়েবাড়িতে কত কাণ্ডই না ঘটে বলুন! মজা, হইহুল্লোড় তো হয়েই। তবে এর পাশাপাশি নানা আজব কাণ্ডও ঘটে। কনের পছন্দমতো সাজেননি তাঁর ননদ। সেই কারণে বিয়েবাড়িতে ঘ্যানঘ্যান করলেন কনে। শুধু তা-ই নয়, বিয়ের মতো তাঁর সুন্দর মুহূর্ত নাকি নষ্ট করেছেন ননদ। এমন অপবাদও দিয়েছেন কনে। বৌদির এ হেন গঞ্জনা মোটেই পছন্দ করেননি ননদ। তাই এই নিয়ে আক্ষেপের কথা সমাজমাধ্যমে তুলে ধরেছেন তিনি।
একটি সমাজমাধ্যমে এক মহিলা তাঁর তুতো দাদার বিয়ের কাহিনি তুলে ধরেছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন যে, তুতো দাদার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক খুব একটা ঘনিষ্ঠ নয়। তবুও বিয়ে বলে কথা। সেখানে তো থাকতেই হবে। তুতো দাদার স্ত্রী নাকি বিয়েতে দাবি করেন যে, তাঁর ননদকে পরচুলা পরতে হবে। এমনকি, তাঁর মনের মতো করে সাজতে হবে ননদকে।
ওই মহিলার কথায়, মানে যিনি সম্পর্কে ননদ, তাঁর এতে খুব আপত্তি ছিল। তাঁর মাথায় ছোট চুল। ভেবেছিলেন, বিয়েতে স্যুট পরবেন। কিন্তু তুতো দাদার স্ত্রীর কথায় শেষমেশ বিয়ের থিম অনুযায়ী পোশাকও পরেন ওই মহিলা। তবে পরচুলা পরতে রাজি হননি। পরচুলা পরে বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেননি তিনি। আর এটা দেখেই নাকি চটেছেন তাঁর দাদার স্ত্রী। ননদ পরচুলা পরেননি। তাই নাকি তাঁর বিয়েটাই পণ্ড হয়েছে বলে নাকি কান্না গেয়েছেন মহিলার বৌদি। ঘটনাটি কোথাকার, তা জানা যায়নি। সমাজমাধ্যমে এই কাহিনি জানার পর অনেকেই মহিলার পাশে দাঁড়িয়েছেন।