প্রতিবেদন: প্রচেতা, সম্পাদনা: বিজন
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় অবসর নিয়ে বিজেপিতে যাওয়ার পরেই সরকারি স্কুলে চাকরিপ্রার্থীদের সমস্যা নিয়ে সরব হয়েছিল তৃণমূল। শুক্রবার চাকরিপ্রার্থীদের একাংশের সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন কুণাল ঘোষ। সোমবার ফের বিকাশ ভবনে এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীদের একাংশের সঙ্গে বৈঠক হল। উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, শিক্ষাসচিব মণীশ জৈন, এসএসসি-র চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার এবং কুণাল ঘোষ। বৈঠক শেষে কুণাল এবং ব্রাত্য কলকাতা হাই কোর্টে এসে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্তের সঙ্গে বৈঠক করেন। কী ভাবে আইনি জটিলতা কাটিয়ে এসএলএসটি (নবম থেকে দ্বাদশ) চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগ করা যায়, তা নিয়ে এজি-র সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুণাল। এ দিন হাই কোর্টে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কুণাল বলেন, “জট পুরো কেটেছে তা বলা যাবে না। তবে সরকার সদিচ্ছা নিয়ে এগিয়েছে এবং আন্দোলনকারীদের ফর্মুলা মেনে সমাধানের ব্লু প্রিন্ট তৈরি করা গিয়েছে।” তাঁর কথায়, আইনি বৈধতা পাওয়া গেলে, সরকার নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করবে। কুণালের কথায়, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সমস্যার সমাধান করার বদলে আরও আইনি জটিলতা বাড়িয়ে গিয়েছেন। অভিজিৎকে নিশানা করেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও।